এবিবি ফান প্রশ্ন- ৫৯১ || অলসতা দূর করার সহজ উপায় কি?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
অলসতা দূর করার সহজ উপায় কি?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
অভিজ্ঞদের মতামত চাই।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই উপরের কবিতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে করতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
অলসতা থেকে মুক্তি পাওয়ার একটি সুন্দর উপায় আছে - আর তাহলে শরীরের মধ্যে কিছু বিলাইর চিমটি দিয়ে দেওয়া। তাতে করে ডান্স করতে করতে অলসতার কথা ভুলে যাবে।
কাজ শেষ করলে নিজেকে ছোট একটা পুরস্কার দিন যেমন: পছন্দের খাবার, ছোট বিরতি ইত্যাদি
এটা মস্তিষ্কে ইতিবাচক অনুভূতি তৈরি করে।
সব সময় একই জায়গায় থাকলে মন ক্লান্ত হয়। কাজের পরিবেশ একটু গুছিয়ে নিন বা কিছু পরিবর্তন আনুন—এটা আপনার মনের উপর প্রভাব ফেলবে।
অলসতা দূর করার উপায় হলো দেহ এবং মনের সাথে যুদ্ধ করা। দেহের মাধ্যমে পরিশ্রম করা আর মনের মাধ্যমে কাজ সম্পন্ন হওয়ার জন্য আকাঙ্ক্ষা পোষণ করা। মন যেন কোন ভাবে না চায়, আজকের কাজ কালকে করবো। মন যেন চায় আজকের কাজ আজকেই করবো।
আরো সহজ ভাবে বলা যায়, প্রতিদিন ছোট ছোট কাজের তালিকা তৈরি করে সেই অনুযায়ী কাজ শুরু করা। কাজের সময় ধীরে ধীরে বাড়ানো। মোবাইল ও বিভ্রান্তির জিনিসগুলো দূরে থেকে রুটিন মেনে চলা। মন ভালো থাকে এমন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করা।