এক কাপ চা আর কিছু না বলা গল্প
বর্তমানে এমন একটি অবস্থার মধ্যে আমরা রয়েছি একটু মধ্যেই আবহাওয়া পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে। একটু মধ্যেই প্রচন্ড রোদ উঠছে আবার একটু পরেই দেখা যাচ্ছে প্রচণ্ড বাতাসে বইছে। সেই সাথে ঝড় বৃষ্টি। এমত অবস্থায় বৃস্টির আবহাওয়ায় আসলে একটু রোমান্টিক ওয়েদার বলা চলে। কারণ এই সময়টাতেই আমরা আমাদের পুরনো স্মৃতিতে হারিয়ে যাই।
আমার এখনো স্পষ্ট মনে আছে আমি যখন চাকরি জগতে প্রথম পা দেই তখন আমার এই জার্নি টা অনেকটা কষ্টকর ছিল। এমন অনেক কাজ করতে হয়েছে যেটা আসলেই অনেক ছোট কাজ যেটা আসলে আমার সাথে যায় না। কিন্তু তারপরও আমি সেসব কাজগুলোই করেছি। কারণ আমার পরিবার আমাকে শিক্ষা দিয়েছিল কোন কাজেই ছোট নয়। আস্তে আস্তে করে এই সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হয়। ঠিক তেমনিভাবে সেই দিনের স্মৃতিগুলো মনে পড়লে নিজের জন্য অনেকটা গর্ববোধ করি এবং আমার কাছে মনে হয় আমি ভালো কিছু করতে পারবো।
জীবনের ওই সময়টাতে আমার সাথে যা যা ঘটেছে কিংবা আমি যে ধরনের কষ্ট সহ্য করেছি সেই কষ্টগুলো আমি এবং সৃষ্টিকর্তা ছাড়া অন্য কেউ জানে না। কারণ সেই বিষয়গুলো আমি কখনোই বলিনি কাউকে। কারণ সেই কষ্টের কথাগুলো যদি আমি আমার পরিবারকে জানাতাম তাহলে তারাও অনেক বেশি কষ্ট পেতো। যখন আমি প্রথম ঢাকা শহরে আসি এবং ছোটখাটো কাজ করতে শুরু করি দৈনিক প্রায় ১২ ঘণ্টার উপরে কাজ করতে হয়। এর পাশাপাশি নিজের পড়াশুনো এবং আনুষঙ্গিক সব কাজ করতে হয়। তারপরও আমার রেজাল্ট অনেক ভালো হয়েছিলো। কষ্ট করলে অবশ্যই সৃষ্টিকর্তা প্রতিদান দেয় সেটা আমি বাস্তব প্রমান ধন্যবাদ সকলকে।