এটাই হোক!

আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।

IMG_0378.jpeg


আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।

বর্তমানে একটা ব্যাপার দেখে আমার বেশ ভালো লেগেছে। তার আগে একটু ভূমিকাটি বলি। তা না হলে আপনারা আমি কেনো খুশি সেটা ধরতে পারবেন না। অর্থাৎ বুঝতে পারবেন না। আসলে বর্তমানে ছিনতাইকারীর সংখ্যা এবং ডাকাত সংখ্যা এতো বেশি বেড়ে গিয়েছে। যেটা আসলে মানুষ এর জন্য অনেক ভয় এর হয়ে গিয়েছে। অর্থাৎ দিন দুপুরে মানুষের কাছ থেকে চাপাতি,রামদা দিয়ে, এসব দেখিয়ে সবকিছু হাতিয়ে নিচ্ছে। অর্থাৎ তারা যে অনেক বেশি সক্রিয় এখন। সেটা তাদের অবস্থা দেখে বুঝতে পারা যাচ্ছে এবং তারা যে একেবারে ভয়হীনভাবে এই কাজগুলো করছে। সেটাও তাদের কাজের মাধ্যমে পরিলক্ষিত।

তো বর্তমানে আসলে এমন একটা পরিস্থিতি হয়ে গিয়েছিলো যে, মানুষ ঘর থেকে বের হতে ভয় পাচ্ছিলো। বিশেষ করে মেয়েরা সন্ধ্যার পরে আর ঘর থেকে বের হতে পারছিলো না। কারণ এতোটাই খারাপ অবস্থা হয়ে গিয়েছিলো।তবে বর্তমানে আবার একটা ব্যাপার চালু হয়েছে। যেটা এর আগেও কিছুদিন চালু ছিলো।তো সেটা হওয়াতে অনেক ভালো লেগেছে আমার কাছে এবং আমার মনে হলো যে এটাই হওয়া উচিত এবং ব্যাপারটি হলো বর্তমানে সাধারণ মানুষ জন আবার সবকিছু পাহারা দেওয়া শুরু করেছে এবং ঢাকাত, ছিনতাইকারী এসব পেলে আইন সংস্থার কাছে তুলে না দিয়ে নিজেরাই বিচার করছে, নিজেরাই মারধর করছে এবং আমি মনে করি এই ব্যাপার গুলো একেবারে সঠিক।

কারণ আইন ব্যবস্থা যদি কোনো ব্যবস্থা না নিতে পারে। তারা যদি তাদের কাজ করতে ব্যর্থ হয়। তাহলে নিজেদের নিরাপত্তা যেমন নিজেদের নিশ্চিত করা উচিত। ঠিক একইভাবে ছিনতাই কারীরা যেনো ভয় পায় এবং এইসব কাজ থেকে দূরে থাকে। তার জন্য তাদের প্রতি একটি একেবারে দৃষ্টান্ত সৃষ্টিকারী শাস্তি দেওয়া উচিত। কারণ এতে করে তারা যেমন ভয় পাবে। ঠিক একই ভাবে তারা তাদের এই খারাপ কাজগুলো বন্ধ করে দেবে। কারণ এভাবেই যদি চলতে থাকে তাহলে মানুষ এর জীবন হুমকির মধ্যে পরে যাচ্ছে। কারণ এমন ও ঘটনা ঘটেছে শুধুমাত্র একটা মোবাইল ফোনের জন্য মানুষেকে মেরে ফেলেছে।

ABB.gif