ভাইভ ম্যাচ করা বড্ড জরুরি!
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
কাজের ক্ষেত্রে ভাইভ ম্যাচ করা কতো বেশি জরুরি, সেটা আমি বলে বোঝাতে পারবো না। যেমন আমি আমার নিজের experience এর কথা যদি শেয়ার করি। তাহলে আপনারা ব্যাপারটা আরো ভালো করে বুঝতে পারবেন। যেমন একটি ব্যাপার রয়েছে যে, আমাদের যেহেতু ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে হয়। অর্থাৎ আমি যেহেতু ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ছি সে ক্ষেত্রে আমার বিভিন্ন কোর্স থাকে। যেখানে আসলে গ্রুপ হয়ে কাজ করতে হয়। অর্থাৎ না করলে সেই কাজ অনেক বেশি লম্বা হয়ে যাবে। আর আমাদের যেহেতু একটা সেমিস্টার কিছু মাস ই চলমান থাকে। তো স্বাভাবিকভাবে আমাদের গ্রুপে কাজ করতে হয়।
তো আসলে গ্রুপ করে কাজ করার সময় এই ব্যাপারটি আমি অনেক বেশি এক্সপেরিয়েন্স করেছি এবং ব্যাপারটি হলো গ্রুপ করে কাজ করার সময় ভাইভ ম্যাচ করা অনেক বেশি জরুরী। কারণ কারো সাথে যদি ভাইভ ম্যাচ না হয়। তাহলে আসলে সেই কাজটি করা অনেক বেশি সমস্যার হয়ে যায়। কারণ আমাদের সাথে যদি কারো ভাইভ ম্যাচ না করে। তাহলে আসলে আমরা তার সাথে খুব একটা মানসিকভাবে কানেক্ট করতে পারবো না এবং আমরা যদি কোনো মানুষের সাথে মেন্টালি কানেক্ট হতে না পারি। তাহলে আসলে তার সাথে সুন্দরভাবে কাজ চলমান রাখা অনেক সমস্যার হয়ে যায়।
আমি নিজেও এই ব্যাপারটা অনেক বাজে ভাবে এক্সপেরিয়েন্স করেছি। অর্থাৎ এমন একজন মানুষের সাথে আমার একটা গ্রুপ প্রজেক্ট ছিলো। যে আসলে একেবারেই আমার মনের মতোন করে কাজ করতো না। বিশেষ করে বলা চলে যে, কাজ করতে চাইতো না। যেটা খুব বিরক্তিকর একটা ব্যাপার বলা চলে। তো আসলে যেহেতু কাজ করতে চাইতো না। সে ক্ষেত্রে আসলে ভাইভ ম্যাচ না করার কারণে কাজগুলো একেবারে নষ্ট হয়ে যেতো। যেটা আসলে কাজের উপর এই খারাপ প্রভাব পরে। তাই যেকোনো কাজের ক্ষেত্রে বন্ধুত্ব না দেখে, তার সাথে আমাদের ভাইভ ম্যাচ করছে কিনা কিংবা তার সাথে আমাদের কাজ যাচ্ছে কিনা সেটা বিবেচনা করা উচিত। এতে করে আমাদের কাজের প্রতি আর কোনো অনিহা আসে না।