প্রশ্ন করতে শিখুন!
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আমরা যারা পড়াশোনা করি কিংবা কাজের ক্ষেত্রে রয়েছি।আমাদের মধ্যে বড় একটি দুর্বলতা রয়েছে। আজকে ভাবলাম আমি সেটা নিয়ে আপনাদের সাথে কথা বলি। কারণ আমাদের নিজেদের দুর্বলতা গুলো নিয়ে যদি আমরা নিজেরা কথা বলি। তাহলে আসলে সেই দুর্বলতা গুলো সম্পর্কে আমরা যেমন কিছুটা হলেও ধারণা রাখবো। ঠিক একইভাবে সেই দুর্বলতা গুলো কাটিয়ে ওঠার জন্য আমাদের মনে কোনো একটি চিন্তা আসবে। আসলে আমরা যখন কোনো কিছু নিয়ে নিজেকে প্রশ্ন করি। তখন কিন্তু আমরা সেটা সম্পর্কে প্রশ্ন করতে পারি কিনা, আমাদের মনে সেই বিষয় সম্পর্কে আরো বেশি প্রশ্ন উদয় হয়।
কথা বলতে বলতে প্রশ্ন এর ব্যাপারে চলে গেলাম যখন। তাহলে আজকে মূল কথাতেই ফিরে আসি। আসলে আমরা বেশিরভাগ মানুষ একটা ব্যাপার খেয়াল করে দেখবেন যে, আমরা প্রশ্ন করতে ভয় পাই। এবং বিশেষ করে প্রশ্ন করার আমাদের কাছে অনেক কষ্টকর বলে মনে হয়। যেমন আমরা যখন ক্লাসে পড়ালেখা করি। অর্থাৎ যারা মোটামুটি এখন পড়াশোনা করছি।তাদের কথাই বলছি, আমরা আসলে অনেক সময় অনেক কথা বলতে ভয় পাই কিংবা ক্লাসে অনেক সময় অনেক কিছু জিজ্ঞেস করতেও ভয় পাই। এবং শুধু প্রশ্ন করতে পারিনা বলে আমরা অনেক সময় আমাদের শিক্ষকদের সাথে আমাদের অর্থাৎ সকলের সাথে আমাদের মধ্যে একটা দূরত্ব থেকে যায়।
সেই প্রশ্ন যদি আমরা সঠিক সময় করতে পারি। তবে কিন্তু আমাদের মধ্যে অর্থাৎ আমার কিন্তু আমার সিনিয়র এর মধ্যে কিন্তু সেই দূরত্ব টি থাকে না। আসলে এখানেই আমার মূল বক্তব্য। অর্থাৎ আমাদের প্রশ্ন করা শিখতে হবে, সব সময় হীনমন্যতায় ঢুকলে হবে না। কারণ প্রশ্ন করা মানে যে সবসময় সঠিক প্রশ্ন করবো এমন নয়। অনেক সময় এমন অনেক প্রশ্ন থাকতে পারে যেটা ভুল, কারণ সেটা আমাদের অজানা বলে। তাই এটা নিয়ে লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই।