সমাজ ব্যবস্থাটাই নিরাপদ নয়!
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
বেশ কয়েকদিন ধরে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ব্যাপার সম্পর্কে অনেক বেশি লেখালেখি হচ্ছে এবং যে ব্যাপারটি দেখার পরে আসলে আমি আমার নিজেকে ধরে রাখাটাও অনেক বেশি কষ্টকর মনে হচ্ছে। কারণ এমন এমন কিছু ব্যাপার চোখের সামনে আসছে যে ব্যাপার গুলো দেখার পরে মনে হয় না যে সেই ব্যাপারগুলো সম্পর্কে চিন্তা করতেও ভালো লাগছে। কারণ এতো ভয়ঙ্কর ভয়ংকর কিছু ব্যাপার চোখের সামনে ঘুরতে দেখছি, যে ব্যাপারগুলো আমার মনে হয় যে আমার চোখের সামনে না আসলে আমি সব চেয়ে বেশি খুশি হতাম।
আসলে এটা একটা তিক্ত সত্য কথা হলো, আমাদের যে সমাজ ব্যবস্থা। তার জন্য বর্তমানে কোনো মানুষই নিরাপদ নয়। অর্থাৎ এটা আমরা সকলেই জানি। অর্থাৎ বাংলাদেশের কথাই বলছি। বাংলাদেশে যা ঘটে গিয়েছে কিংবা বিপ্লব, স্বাধীনতা যাই বলি না কেনো আসলে যেটা ঘটেছে। সেটা সম্পর্কে আমরা সকলের অবগত রয়েছি কিন্তু তার পরবর্তীতে অর্থাৎ বর্তমানে যেটা ঘটছে। সেটা সম্পর্কে আপনারা সকলে অবগত রয়েছেন কিনা আমার জানা নেই। কিন্তু বর্তমানে যেটা ঘটছে, তার চেয়ে নোংরামো আর কিছু হতে পারে বলে মনে হয় না। কারণ বর্তমানে একেবারে দিন দুপুরে চাঁদাবাজি হচ্ছে।
শুধু তাই নয়, একটা ঘটনা দেখলাম যে একজন চাঁদাবাজ অর্থাৎ একজন বেশ প্রভাবশালী রাজনৈতিক মানুষ নিজে ভরা বাজারে দাঁড়িয়ে থেকে ঘোষণা দিচ্ছে যে সে এক আজকে থেকে চাঁদাবাজি করবে এবং তাকে যেনো কোনোভাবে চাঁদাবাজি করা থেকে বাধা দেওয়া না হয়। আর বাধা দিলে তাহলে তার খবর আছে আসলে ব্যাপারগুলো কি অদ্ভুত তাই না আমাদের সমাজ। সে সমাজ আমাদেরকে বর্তমানে আর কোনোভাবে নিরাপত্তা দিতে পারছে না। তাই আমার ব্যক্তিগত মতামত হলো আর দেশের চিন্তা না করে, বর্তমানে নিজের চিন্তা করা উচিত। কারণ দেশের চিন্তা তো অনেক হয়েই গেলো, তাই না? এই কথাটি বলার কারণ হলো। দেশের মাথারা যখন দেশের জনগণকে নিয়ে চিন্তা করছে না। তখন আসলে দেশের জনগণের আর দরকার নেই দেশ নিয়ে চিন্তা করার।