আনন্দঘন মুহূর্ত
বন্ধু মানে সকল মুহূর্তের সাথী, বন্ধু মানে বিপদে-আপদে পাশে থাকার সঙ্গী। বন্ধুদের সঙ্গে কাটানো সকল মুহূর্ত আনন্দঘন মুহূর্ত। আর বন্ধুদের সঙ্গে কাটানো আনন্দঘন এই মুহূর্ত গুলো ফ্রেমে বন্দী করে রাখার মত। বন্ধুত্বের বন্ধন গুলো টিকে থাকুক সারা জীবন ধরে।
আজকে আমার বন্ধুদের সঙ্গে আনন্দঘন মুহূর্ত কেটেছে, যা একদম ফ্রেমে বন্দী করে রাখার মতোই ছিল। আজকে আমরা পাঁচজন মিলে খুব ঘোরা ঘুরি করলাম। সময়টা খুব ভালই কাটল। বিশেষ করে বিকেলবেলা। বিকেলবেলা থেকে আমাদের ঘোরাঘুরি শুরু হয়েছিল। আমরা প্রথমে বগুড়া শহরের আলতাফ আলী মার্কেট এ যায়। রিক্সা চলে যাওয়ার সময় দেখলাম রাস্তায় লোকজন এর সমাহার। লকডাউন খুলে দেওয়ায় রাস্তাঘাটগুলোতে লোকে লোকারণ্য হয়ে আসে। আজকে আমাদের ঘোরাঘুরি করার উপলক্ষ ছিল আমাদের ফ্রেন্ড সার্কেলের একজন বন্ধুর জন্য, সে আমাদের প্রিয় একজন বন্ধু হানিফ। আজ রাত ১১ টা ৪৫ এ সে যাবে। ঘোরাঘুরি করার উদ্দেশ্য ছিল ঢাকা যাওয়ার পূর্বে তার সঙ্গে একটি স্মৃতি বিজড়িতময় দিন কাটানো। যাইহোক এখন আবার আমার গল্পে ফিরে আসা যাক। মার্কেট থেকে কেনাকাটা করা আমরা চলে গেলাম বগুড়ার বিখ্যাত খাবার চাপ খেতে। ওখানে খাবার খেয়ে আমরা ভালোই ঘোরাঘুরি করলাম। এরপর সবাই মিলে বাস কাউন্টারে গিয়ে বন্ধুর জন্য টিকিট কাটলাম। টিকিট কাটার পর আবার রেস্টুরেন্টে গিয়ে লাচ্ছি এবং চা খেলাম।
সব মিলিয়ে দিনটা ভালই কাটল। এখনো খারাপ লাগছে। আর কিছুক্ষণ পর বন্ধু ঢাকা চলে যাবে।বন্ধুর ভার্সিটি খুলে দিচ্ছে ৬ তারিখ থেকে। ওই কারণে আজকে তাকে ঢাকা চলে যেতে হচ্ছে। বন্ধুরা সবাই ভাল থাকুক, সুস্থ থাকুক এই কামনাই করি।
খুবই সুন্দর মুহূর্ত ছিলো। কলেজ জীবনের কথা মনে পরে গেলো। গোলাপ সুরভিত দিন।
ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।