তেতুল এবং কালো জিরার চা || যেমন স্বাস্থ্যকর |তেমনি স্বাদে ভরপুর||~~

in আমার বাংলা ব্লগlast year (edited)
আসসালামু আলাইকুম/আদাব
সকলকে শুভেচ্ছা । আশা করি সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভালো আছি। আর আপনারা সবাই সবসময় ভালো থাকবেন, এটাই প্রত্যাশা করি।💕

💞স্বাস্থ্যসম্মত তেঁতুলের চা💞


1000014516.jpg

স্বাস্থ্যসম্মত তেঁতুলের চা
নিয়ে এলাম আজ
সাথী রান্নাঘরে চলছে
তারি কারুকাজ।।

☆꧁:: সাথী রান্না ঘরে .::. ꧂☆




বন্ধুরা আজ আবারো খুবই চমৎকার একটি রেসিপি নিয়ে হাজির হলাম। মজার মজার সব রেসিপি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে।। তবে আজ আমি ভিন্ন ধরনের একটি রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। আশা রাখছি এই রেসিপিটি অনেকেরই উপকারে আসতে পারে। এখন প্রায় বাড়িতে প্রায় ডায়াবেটিস রোগী আছে। কিংবা অন্যান্য রোগে যারা ভুগছেন। তাদের সকলের জন্য আজকের এই দুর্দান্ত রেসিপিটি সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে।

হ্যাঁ বন্ধুরা আজ আমি এক ধরনের পানীয় নিয়ে হাজির হয়েছি। আমাদের প্রতিদিনের সকালটা শুরু হয় চায়ের সাথে। আর তাই এই চায়ের একটি স্পেশাল রেসিপি নিয়ে আসলাম। তেতুল দিয়ে কালোজিরার চা, খুবই স্বাস্থ্যসম্মত এবং উপকারী । আমরা এখন এই চা পানের উপকারিতা গুলো একটু দেখে নেই।

তেঁতুলের অনেক উপকারিতা:-

তেঁতুলের অনেক উপকারিতা রয়েছে। নিচে তেঁতুলের কিছু প্রধান উপকারিতা উল্লেখ করা হলো:
  • হজমে সহায়তা: তেঁতুলে ফাইবার থাকে যা হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: তেঁতুলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

  • হৃদরোগ প্রতিরোধ: তেঁতুলে পটাসিয়াম ও
    অন্যান্য উপাদান রয়েছে যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

  • ওজন কমাতে সহায়ক: তেঁতুলে কম ক্যালোরি এবং ফাইবার থাকার কারণে এটি ওজন কমাতে সহায়ক।

  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ: তেঁতুল রক্তে শর্করার স্তর নিয়ন্ত্রণে সহায়ক এবং ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়ায়।

  • বিরোধী প্রদাহ: তেঁতুলে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান থাকে যা শরীরের প্রদাহ কমায়।

  • ত্বকের যত্ন: তেঁতুলের রস ত্বকের জন্য উপকারী, এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় এবং ব্রণের সমস্যা কমায়।

  • বাতের ব্যথা কমায়: তেঁতুলে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান বাতের ব্যথা কমাতে সহায়ক।

  • চামড়ার যত্ন: তেতুলের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণাগুণ চামড়ার উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং বয়সের ছাপ কমায়।

*. অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি গুণ: তেতুলে রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি গুণাগুণ, যা শরীরের প্রদাহ কমাতে সহায়ক।

তেঁতুলের এই উপকারিতাগুলি নিয়মিত তেঁতুল গ্রহণের মাধ্যমে উপভোগ করা যায়। তবে অতিরিক্ত তেঁতুল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে, তাই পরিমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত।

তেতুল এবং কালো জিরার চা তৈরির রেসিপিটির প্রস্তুত প্রণালী সাথী রান্নাঘরে গিয়ে দেখে আসি-

♥☆꧁:: সাথী রান্না ঘর .::. ꧂☆♥


সাথী রান্নাঘরে আবারও সবাইকে স্বাগতম। আজ আমি নিয়ে এসেছি আপনাদের সকলের জন্য খুবই চমৎকার একটি পানীয় রেসিপি। আর সেটা ইতিমধ্যে আপনারা জেনে এগিয়েছেন। বন্ধুরা আজ সাথী রান্নাঘরে থাকছে তেতুল ও কালোজিরার স্পেশাল চা।

1000014539.jpg

☆꧁::প্রয়োজনীয় উপকরন .::. ꧂☆


1000014483.jpg

1000014481.jpg


  • তেতুল

  • কালোজিরা

  • বিট লবণ

1000014478.jpg

১ম ধাপ
  • প্রথমে হালকা গরম পানি দিয়ে তেতুল গুলো কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখবো।

1000014486.jpg

২য় ধাপ

  • এবার দুই কাপ পরিমাণ পানি ফুটিয়ে নেব। এবং ভিজিয়ে রাখা তেতুলগুলো চামচ দিয়ে ভালো করে নাড়াচাড়া করে নেব।

1000014490.jpg

1000014484.jpg

৩য় ধাগ
  • এবার ওই তেতুলের মিশ্রণে সামান্য পরিমাণে সাদা লবণ দিয়ে দেব।

1000014489.jpg

৪র্থ ধাপ
  • এবার এবার হালকা একটু বিট লবণ দিবো এবং ফুটিয়ে রাখা পানি গুলো দিয়ে ভালোভাবে মিশ্রণটি নাড়াচাড়া করে নেব।

1000014488.jpg

1000014490.jpg

৫ম ধাপ

*এবার একটি ছাকনির সাহায্যে মিশ্রণগুলো ছেকে নেব। যে কাপে আমরা পরিবেশন করবো সেই কাপগুলোতে।

1000014491.jpg

1000014492.jpg

ষষ্ঠ ধাপ

এ পর্যায়ে কোলজিরা গুলো উপরে হালকা করে কিছু কালোজিরার ছিটিয়ে পরিবেশন করবো।

1000014508.jpg

1000014512.jpg

প্রস্তুত হয়ে গেল তেতুল এবং কালো জিরার চা। যেমন স্বাস্থ্যকর তেমনি স্বাদে ভরপুর একটি পানীয়। আশা করি রেসিপিটি আপনারা বেশ উপভোগ করছেন।!

1000014515.jpg

1000014511.jpg

1000014513.jpg

1000014508.jpg


তো বন্ধুরা আমার আজকের এই রেসিপিটি যদি, আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে, তবেই আমার সার্থকতা। আপনারা সকলেই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, আজকের মত বিদায় নিচ্ছি। টা টা,,

photo_2021-06-30_13-14-56.jpg

photo_2023-07-07_17-27-00.jpg

আমি ছন্দের রাজ্যে, ছন্দরাণী কাব্যময়ী-কাব্যকন্যা বর্তমান প্রজন্মের নান্দনিক ও দুই বাংলার জনপ্রিয় কবি সেলিনা সাথী। একধারে লেখক, কবি, বাচিক শিল্পী, সংগঠক, প্রেজেন্টার, ট্রেইনার, মোটিভেটর ও সফল নারী উদ্যোক্তা।আমার পুরো নাম সেলিনা আক্তার সাথী। আর কাব্যিক নাম সেলিনা সাথী। আমি নীলফামারী সদর উপজেলায় ১৮ মার্চ জন্মগ্রহণ করি। ছড়া কবিতা, ছোট গল্প, গান, প্রবন্ধ, ব্লগ ও উপন্যাস ইত্যাদি আমার লেখার মূল উপজীব্য। আমার লেখনীর সমৃদ্ধ একক এবং যৌথ কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ১৫ টি। আমার প্রথম প্রকাশিত কবিতার বই- সাথীর শত কবিতা,অশ্রু ভেজা রাত, উপন্যাস মিষ্টি প্রেম, যৌথ কাব্যগ্রন্থ একুশের বুকে প্রেম। জীবন যখন যেমন। সম্পাদিত বই 'ত্রিধারার মাঝি' 'নারীকণ্ঠ' 'কাব্যকলি' অবরিত নীল সহ আরো বেশ কয়েকটি বই পাঠকহমলে বেশ সমাদৃত। আমি তৃণমূল নারী নেতৃত্ব সংঘ বাংলাদেশ-এর নির্বাচিত সভাপতি। সাথী পাঠাগার, নারী সংসদ, সাথী প্রকাশন ও নীলফামারী সাহিত্য ও সংস্কৃতি একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। এছাড়াও আমি জেলা শাখার সভাপতি উত্তোরন পাবনা ও বাংলাদেশ বেসরকারি গ্রন্থাগার পরিষদ নীলফামারী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছি। আমি মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে ২০১৪ সালে নীলফামারী জেলা ও রংপুর বিভাগীয় পর্যায়ে সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদানের জন্য শ্রেষ্ঠ জয়িতা অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছি। এছাড়াও সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় ও সামাজিক সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে বিশেষ অবদান রাখায় আমি বহু সম্মামনা পদক অর্জন করেছি। যেমন সাহিত্যে খান মইনুদ্দিন পদক ২০১২। কবি আব্দুল হাকিম পদক ২০১৩। শিশু প্রতিভা বিকাশ কেন্দ্র কর্তৃক সম্ভাবনা স্মারক ২০১৩। সিনসা কাব্য সম্ভাবনা ২০১৩। বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উদযাপন উপলক্ষে সম্মামনা স্মারক ২০১৩। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৩৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে সম্মাননা স্মারক ২০১৩। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এর ১১৫ তম জন্ম জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে ২০১৪। দৈনিক মানববার্তার সম্মামনার স্মারক ২০২৩। চাতক পুরস্কার চাতক অনন্যা নারী সম্মাননা ২০২৩ ওপার বাংলা মুর্শিদাবাদ থেকে মনোনয়ন পেয়েছি। এছাড়াও ,ওপার বাংলা বঙ্গবন্ধু রিসার্চ এন্ড কালচারাল ফাউন্ডেশন ভারত বাংলাদেশ। কবিগুরু স্মারক সম্মান ২০২৪ অর্জন করেছি।

A5tMjLhTTnj4UJ3Q17DFR9PmiB5HnomwsPZ1BrfGqKbjddgXFQSs49C4STfzSVsuC3FFbePnB7C4GwVRpxUB36KEVxnuiA7vu67jQLLSEq12SJV1etMVkHVQBGVm1AfT2S916muAvY3e7MD1QYJxHDFjsxQDqXN3pTeN2wYBz7e62LRaU5P1fzAajXC55fSNAVZp1Z3Jsjpc4.gif



বিষয়: রেসিপি

কমিউনিটি : আমার বাংলা ব্লগ

আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ জানাই এই কমিউনিটির সকল সদস্য কে, ধন্যবাদ.......

Sort:  
 last year 

সাথীর রান্নাঘর থেকে আজ আবারও ভিন্ন ধরনের রেসিপি শিখতে পেলাম। তেঁতুল আর কালো জিরা দিয়ে চা বানানো যায় জানা ছিল না। আমি ভেবেছিলাম এই চা এর মধ্যে হয়তো চা পাতিও যুক্ত করেছেন। কিন্তু না খুব সহজেই খুবই উপকারী একটি চা তৈরি করে নিলেন। তেঁতুলের এত উপকারিতা রয়েছে জানা ছিল না। আপনার কাছ থেকে খুবই উপকারী একটি রেসিপি শিখতে পারলাম। একদিন অবশ্যই বাসায় তৈরি করে দেখবো। ধন্যবাদ আপু এত উপকারী ও ইউনিক রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

 last year 

বেশ কয়েক রকমের চা খেয়েছি।
তবে আজ প্রথমবারের মতো আপনার মাধ্যমে তেতুল এবং কালোজিরা যা দেখলাম।
এমনিতেই তো কালিজিরা অনেক উপকারী আমাদের দেহের জন্য।
আপনার প্রস্তুত প্রণালী এবং ফটোগ্রাফি দেখে বোঝা যাচ্ছে খুব সুস্বাদু হবে।

 last year 

খুবই সুস্বাদু হয়েছিল এই চা টি। আর বিশেষ করে আমি ব্লাড প্রেসারের রোগে ভুগছি। যদিও স্বাভাবিক অবস্থায় আছি। মাঝে মাঝে ঘাড় ধরলে এই চা টা খেলে বেশ ঝরঝরে লাগে।

 last year 

বাবা এতো গুন! তেঁতুল চা এর কথা শুনেছি এবং দেখেছি বিভিন্ন ফাস্টফুডের দোকানে কিন্তু কখনো সেটা চেখে দেখা হয় নাই, এবার মনে হচ্ছে একটু টেস্ট করতে হবে। অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

 last year 

টেস্ট করলেই বুঝতে পারবেন কতটা সুস্বাদু
ও কতটা এনার্জিটিক। মুহূর্তেই দেহ এবং মন সতেজ হয়ে যায়। এবং স্বাভাবিক চায়ের চেয়ে এর গুনাগুন অনেক বেশি। 💞

 last year 

ম্যাম, আপনার আজকের রেসিপিটি সত্যিই অনবদ্য! তেঁতুল ও কালোজিরার চা স্বাস্থ্যগত দিক থেকে খুবই উপকারী। বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগী এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন এমন মানুষের জন্য এটি একটি অসাধারণ পানীয়। তেঁতুলের এতগুলো উপকারিতা জানার পর এই চা পান করতে আরও আগ্রহ বেড়ে গেল। খুব সুন্দরভাবে রেসিপিটি উপস্থাপন করেছেন, ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার পরবর্তী পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম। সবসময় ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। ধন্যবাদ!

[@redwanhossain]

 last year 

যারা উচ্চ রক্তচাপ সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য এই চা টা অনেক বেশি কার্যকরী। প্রতিদিন এক কাপ করে খাওয়া যেতে পারে সবার জন্য।
💞

 last year 

যদিও আমি চা খেতে খুব একটা পছন্দ করি না তবে আপনার এই গুনাগুন সম্পন্ন চায়ের রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে চা খাওয়া দরকার। অনেক স্বাস্থ্যকর একটি চায়ের রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। তবে যারা বেশি চা খেতে পছন্দ করেন আমার মনে হয় এই চায়ের রেসিপি টা তাদের জন্য অনেক ভালো হবে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু স্বাস্থ্যসম্মত এবং স্বাদে ভরপুর চায়ের রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

 last year 

পাকা তেঁতুল এবং কালোজিরা আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী উপাদান।।
প্রতিদিন একবার করে এই চা টা খেলে আমাদের সবার জন্যই মঙ্গল। এবং সেটা অবশ্যই পরিমাণ মতো💞

 last year 

চা আমি ভীষণ পছন্দ করি। একপ্রকার চা পাগল বলা যেতে পারে। তাইতো চায়ের রেসিপিটি দেখে মুগ্ধ হলাম এবং তেতুলের গুনাগুন ও উপকারিতা জানতে পেরে অনেক ভালো লাগলো আপু। বেশ ইউনিট একটি রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আমি রেসিপিটি বাসায় একদিন ট্রাই করবো। ধন্যবাদ আপু দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

 last year 

এই চা টা প্রতিদিন এক কাপ করে খেতে পারেন আপু। অনেক ভালো উপকার পাবেন। 💞

 last year 

আপু ভাবছি আপনার এই রেসিপিটি রিস্টিম করে রেখে দিবো। কারন আমার কাছে বেশ দারুন লেগেছে আপনার আজকের রেসিপি। আপনি যে কোথা থেকে এমন ইউনিক একটি রেসিপি নিয়ে এলেন। বেশ সুন্দর করে গুছিয়ে আপনি রেসিপিটি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন আপু। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

 last year 

এই রেসিপিটি আমাদের সকলের জন্যই সুস্বাস্থ্যকর। কারণ তেতুল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও তৈরি করতে সহায়ক।
ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ও সহায়তা করে।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়তা করে।
শরীর ও মনকে সতেজ ও ঝরঝরে করে।
আর তাই এই পানীয়টি আমাদের সকলেরই পান করা উচিত প্রতিদিন এক কাপ। 💞

 last year 

বাহ্ ধন্য হলাম এমন একটি রেসিপি পেয়ে আপু।

 last year 

আপু আপনার থেকে আজ আবারও ভিন্ন রকমের রেসিপি শিখে নিলাম। আপু আপনি বেশ ইউনিক একটি রেসিপি আজ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। তেতুল আর কালোজিরা দিয়ে চা বানানো যায় সেটা জানা ছিল না। আজ আপনার পোষ্টের মাধ্যমে দেখে শিখে নিলাম। বাসায় একদিন অবশ্যই ট্রাই করে দেখব। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 last year (edited)

এই ইউনিক রেসিপি টা অনেক স্বাস্থ্যকর। আর তাই ভাবলাম আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সাথে শেয়ার করে নেই। অনেকের সহায়ক হতে পারে। 💞

 last year 

জি আপু আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে অনেকেই উপকৃত হতে পারে আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

 last year 

তেঁতুল ও কালো জিরার নানান পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানতে পেলাম আপনার পোস্টে।আপনি চমৎকার সুন্দর ও সুস্বাদু করে তেঁতুল ও কালো
জিরার চা বানিয়েছেন যা একদমই ইউনিক। এরকম চা কখনো বানানো হয়নি এবং খাইনি এমন কি শিখিনি আগে আজকে শিখে নিলাম। ধাপে ধাপে চা তৈরি পদ্ধতি চমৎকার সুন্দরভাবে আমাদের সঙ্গে ভাগ করে নেয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

 last year 

তেতুল এবং কালোজিরার পুষ্টিগুণ সম্পর্কে আপনাদের সাথে ভাগ করে নিতে পেরে,আমার নিজের কাছেও অনেক ভালো লাগছে।
আশা রাখছি এই চা টি বাসায় বানিয়ে পান করবেন💞

 last year 

তেঁতুল এবং কালোজিরা দিয়ে চা এর ইউনিক একটি রেসিপি আপনি শেয়ার করেছেন আপু।চা তৈরির প্রক্রিয়া শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উপস্থাপনা সুন্দর ছিল।ধন্যবাদ আপু সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।

 last year 

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।