বন্ধুরা, আজকের নতুন একটি ব্লগে তোমাদের সবাইকে স্বাগতম। আজকের ব্লগে তোমাদের সাথে একটি ফটোগ্রাফি মূলক পোস্ট শেয়ার করব। আমার আজকে শেয়ার করা ফটোগ্রাফিটি হলো একটি জংলি গাছের ফটোগ্রাফি। এই গাছটির নাম হলো ধইঞ্চা গাছ। এটি একটি শিম জাতীয় সবুজ রঙের উদ্ভিদ। এই ধৈঞ্চা গাছ গুলোতে প্রথম অবস্থায় দেখতে অনেক সুন্দর লাগে। কারণ গাছগুলো ছোট অবস্থায় অনেক পাতায় ভরপুর থাকে। তবে বড় হয়ে গেলে গাছটি দেখতে অনেকটা ফাঁকা ফাঁকা লাগে এর অনেক ডালপালার কারণে। কারণ এই গাছগুলো খুব সহজে বড় হয়ে ওঠে। আমার আজকে শেয়ার করা গাছটি খুব বেশি বড় নয় ছোট একটি গাছ এবং গাছের পাতাগুলো দেখতে অসম্ভব সুন্দর লাগছে। এই ধৈঞ্চা গাছগুলো যেকোনো মাটিতেই জন্মায়।তবে বালুযুক্ত মাটিতে বেশি জন্মায়। এই ধৈঞ্চা গাছ গুলোর অনেক ব্যবহার রয়েছে। এই গাছগুলো জৈব সার হিসেবে ব্যবহার করা হয় এবং জ্বালানি ও পশু খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয়। বর্তমান সময়ে এমন অনেকেই রয়েছে যারা এই ধৈঞ্চা গাছ চেনে না এবং এই গাছের যে অনেক ব্যবহার রয়েছে সেটাও অনেকেই জানে না। এই ধৈঞ্চার অনেক ঔষধি গুনাগুণ রয়েছে।ধৈঞ্চার ফল বহুকাল ধরে বিভিন্ন চর্মরোগ সংক্রমণের প্রতিকারে ব্যবহৃত হচ্ছে। যাইহোক, আমার আজকের শেয়ার করা এই ধৈঞ্চা গাছের ফটোগ্রাফি আমি একটি খোলা মাঠ থেকে করেছি। তাহলে আমার শেয়ার করা এই ধৈঞ্চা গাছের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে নেওয়া যাক।





🎨পোস্ট বিবরণ🎨
শ্রেণী | ফটোগ্রাফি |
ডিভাইস | Samsung Galaxy M31s |
ফটোগ্রাফার | @ronggin |
লোকেশন | বারাসাত, ওয়েস্ট বেঙ্গল। |
বন্ধুরা, আজকে শেয়ার করা এই পোস্ট টি তোমাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট এর মাধ্যমে জানিও । সবাই ভালো থাকো, সুস্থ থাকো , সুন্দর থাকো ,হাসিখুশি থাকো , নিজের পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকো , সবার জন্য এই শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ সবাইকে

আমার পরিচয়
আমি সুবীর বিশ্বাস( রঙিন)। কলকাতার বারাসাতে আমি বসবাস করি। আমি স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে আমার গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করেছি, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফিস এন্ড ফিসারিস সাবজেক্ট নিয়ে। বর্তমানে আমি রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যানরত আছি। আমি ব্যক্তিগতভাবে একটু শান্ত স্বভাবের । চুপচাপ থাকতেই বেশি ভালোবাসি আমি। নতুন নতুন জিনিস শিখতে আমার খুব ভালো লাগে। মাঝে মাঝে আর্ট করা, ফটোগ্রাফি করা, রেসিপি করা , গল্প লেখা আমার বেশ ভালো লাগে। আমি স্টিমিটকে অনেক ভালোবাসি এবং সব সময় স্টিমিটে কাজ করতে চাই।

🌷🌷 সমাপ্ত 🌷🌷


Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
ধইঞ্চা গাছের ফটোগ্রাফি দেখে অনেক ভালো লাগলো ভাইয়া। আপনি আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে অনেক সুন্দর করে গাছের সৌন্দর্য তুলে ধরেছেন এজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
ঠিক বলেছেন দাদা বালু যুক্ত মাটিতে ধইঞ্চা গাছ ভালো হয় আর সেজন্য নদীর পাড়ে চরে এই ধইঞ্চা গাছ হয়ে থাকে। ধইঞ্চা গাছের ব্যাবহার অনেক তবে জ্বালানি হিসেবে মূলত ব্যাবহার করা হয়ে থাকে।ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার সুন্দর ধইঞ্চা গাছের ফটোগ্রাফি ও বর্ননা দিয়ে আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য।