আজকে আবার হাজির হয়ে গেলাম রঙিন কাগজের তৈরি জিনিস নিয়ে। আজকে আমি রঙিন কাগজ দিয়ে খুবই কিউট একটি মুরগির বাচ্চা তৈরি করেছি। রঙিন কাগজের জিনিস একটু মনোযোগ দিয়ে বানালে খুব বেশি সময় লাগে না বানাতে। তারপর বানানোর পর দেখতে খুবই ভালো লাগে । আজকের মুরগির বাচ্চাটিকে আমার কাছে অনেক বেশি কিউট লেগেছে বানানোর পরে। এই ব্লগে জয়েন করার পর থেকেই রঙিন কাগজ দিয়ে বিভিন্ন জিনিস বানানো দেখেছি সবার। তারপর থেকে আমিও আস্তে আস্তে বানানো শুরু করি। এখন অবশ্য বানাতে ভালোই লাগে। আমার আজকের মুরগির বাচ্চাটি আশা করি আপনাদের কাছেও ভালো লাগবে। তাহলে কথা না বাড়িয়ে শুরু করি।
প্রয়োজনীয় উপকরণ:
রঙিন কাগজ
কাঁচি
আঠা
পেন্সিল
কম্পাস
কলম
প্রথমে একটি বৃত্ত এঁকে নিয়ে একই মাপের দুটি বৃত্ত কেটে নিয়েছি।
বৃত্ত দুটি এক জায়গা করে এভাবে ভাঁজ করে নিয়েছি। তারপর কাঁচি দিয়ে কেটেছি।
এখন বৃত্ত দুটিকে আলাদা করে একটি পেন্সিলের সাহায্যে ঘুরিয়ে এভাবে মুড়িয়ে নিয়েছি।
এখন আগের বৃত্ত দুটির থেকে ছোট আরও একটি বৃত্ত কেটেছি।
এখন ছোট ছোট দুটি বৃত্ত কেটে নিয়ে তার সাইডে কলম দিয়ে কালো করে এবং মাঝে একটু কলম দিয়ে গোল করে এঁকে চোখ বানিয়েছি। তারপর চোখ দুটি ছোট বৃত্তের উপরে আঠা দিয়ে লাগিয়ে দিয়েছি।
এখন কোনা করে আরও দুটি ছোট কাগজ কেটে নিয়েছি। তারপর ছোট বৃত্তের উপরে লাগিয়ে দিয়েছি ঠোঁট বানানোর জন্য।
এখন আরও একটি লম্বা কাগজ নিয়ে এক সাইডে কাঁচি দিয়ে কেটে নিয়েছি। তারপর পেন্সিল দিয়ে ঘুরিয়ে দিয়েছি।
এখন ছোট বৃত্তটিকে বড় বৃত্তের এক সাইডে লাগিয়ে দিয়েছি।
তারপর লেজটি লাগিয়ে দিয়েছি এবং অপর বৃত্তটি লাগিয়ে দিয়েছি।
এভাবেই তৈরি হয়ে গেল আমার রঙিন কাগজের মুরগির বাচ্চা। আশা করি আপনাদের সকলের ভাল লেগেছে। সময় নিয়ে আমার পোস্ট দেখার জন্য সকলকে ধন্যবাদ। সবাই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। পরবর্তী দেখা হবে আবার নতুন কিছু নিয়ে।
আমি তানিয়া তমা। আমি বাংলাদেশে থাকি। ঢাকায় বসবাস করি। আমি বিবাহিত। আমার দুটি ছেলে আছে। আমার শখ রান্না করা, শপিং করা, ঘুরে বেড়ানো। আমি বাংলায় কথা বলতে ভালোবাসি। আমি আমার বাংলাদেশকে ভালবাসি।
আসলেই এইকাজগুলো করতে খুবই ধৈর্য এবং সময়ের প্রয়োজন আপনি রঙিন কাগজ দিয়ে একটি মুরগির বাচ্চা তৈরি করেছেন দেখতে খুবই ভালো লাগছে, যদিও মনে হচ্ছে পাখির মত দেখতে লাগছে। তারপরে বলবো অনেক চমৎকার হয়েছে খুব চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা অবিরাম আপনার জন্য।
অনেক সুন্দর, আপনার পোস্টটি দেখে যে কেউ পোস্টটি ভালোভাবে দেখতে বাধ্য হবে। কারণ হাতের তৈরি পন্য দ্রব্যগুলো সাধারণত যে কেউ চাইলে তৈরি করতে পারে না। এর জন্য দরকার বাড়তি দক্ষতা। যা আপনার মধ্যে রয়েছে। রঙিন কাগজ দিয়ে মুরগির বাচ্চা দেখতে অনেক আকর্ষণীয় ও চমৎকার হয়েছে। শুভকামনা আপনার জন্য আপু।
রবিন কাগজ দিয়ে অনেক সুন্দর করে মুরগির বাচ্চা তৈরি করেছে আর রঙিন কাগজ দিয়ে কিভাবে মুরগির বাচ্চা তৈরি করতে হয় সেটা প্রতিটা ধাপে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। বিশেষ করে মুরগির বাচ্চা তৈরি করতে কিভাবে কাগজগুলো কাটতে হয় আর কিভাবে আঠা লাগাতে হয় সেটা তুলে ধরেছেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল তানিয়া আপু।
মায়ের পেছনে ঘুরে বেড়ায় দুধ খায় না মুরগির বাচ্চা। মনে করে দিলেন সেই ধাঁধার কথাটি আপনার এই সুন্দর পোস্ট এর মধ্য দিয়ে। খুবই ভালো লেগেছে মুরগির বাচ্চা তৈরি করার দৃশ্য দেখে।
আপনার হাতের কাজের প্রশংসা অনেক করেছি। আজ আবার করছি। সত্যিই অতুলনীয় 👌। রঙ্গিন কাগজ নিয়ে বারবারই যেন চমক নিয়ে আসেন । মুরগীর বাচ্চাটা দেখতে যেমন কিউট হয়েছে, রং টাও বেশ চমৎকার দেখছি 😊। দোয়া করি তাড়াতাড়ি বড় হোক। সারা বাড়ি উরে বেরাক 😉
আপনি অনেক সুন্দর একটি ডাই পোস্ট তৈরি করেছেন। আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে আপনার ডাই পোস্ট তৈরি। আপনি সব সময় অনেক দারুন দারুন পোস্ট করে থাকেন। এত সুন্দর পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাই। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
রঙিন কাগজ দিয়ে মুরগির বাচ্চা তৈরি করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপনার তৈরি কৃত এই রঙিন কাগজের মুরগির বাচ্চা দেখতে খুবই চমৎকার দেখাচ্ছে। দক্ষতার সঙ্গে মুরগির বাচ্চা তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
রঙিন কাগজ ব্যবহার করে খুব সুন্দর একটি মুরগির বাচ্চা বানিয়েছেন। আজকের এই কাজটি খুবই ইউনিক ছিল। বিশেষ করে আমার অনেক ভালো লেগেছে, এবং যথাযথ বর্ণনার মাধ্যমে আমাদের সাথে ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
রঙিন কাগজ ব্যবহার করে অনেক সুন্দর একটি মুরগির বাচ্চা তৈরি করেছেন দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। আসলে কাগজে তৈরি জিনিসগুলো করতে ধৈর্য এবং সময় দুটোরই প্রয়োজন। আপনি অনেক ধৈর্য ধরে নিখুঁতভাবে মুরগির বাচ্চা তৈরি করেছে। তৈরি প্রতিটি থাক খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি ডাই প্রজেক্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ঠিকই বলেছেন কাগজের তৈরি জিনিস গুলো বানাতে অনেক বেশি সময় এবং ধৈর্যের প্রয়োজন হয়। যত বেশি ধৈর্য এবং সময় নিয়ে বানানো যায় তত বেশি সুন্দর হয়। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
আসলেই এইকাজগুলো করতে খুবই ধৈর্য এবং সময়ের প্রয়োজন আপনি রঙিন কাগজ দিয়ে একটি মুরগির বাচ্চা তৈরি করেছেন দেখতে খুবই ভালো লাগছে, যদিও মনে হচ্ছে পাখির মত দেখতে লাগছে। তারপরে বলবো অনেক চমৎকার হয়েছে খুব চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা অবিরাম আপনার জন্য।
আমার কাছেও বানানোর পর অনেকটা পাখির মত লেগেছিল। তাই চিন্তা করছিলাম যে মুরগির বাচ্চা বলব না পাখি বলব। যাই হোক ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
অনেক সুন্দর, আপনার পোস্টটি দেখে যে কেউ পোস্টটি ভালোভাবে দেখতে বাধ্য হবে। কারণ হাতের তৈরি পন্য দ্রব্যগুলো সাধারণত যে কেউ চাইলে তৈরি করতে পারে না। এর জন্য দরকার বাড়তি দক্ষতা। যা আপনার মধ্যে রয়েছে। রঙিন কাগজ দিয়ে মুরগির বাচ্চা দেখতে অনেক আকর্ষণীয় ও চমৎকার হয়েছে। শুভকামনা আপনার জন্য আপু।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া কাগজের তৈরি জিনিস গুলো বানাতে অনেক ধৈর্যের প্রয়োজন হয়। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
রবিন কাগজ দিয়ে অনেক সুন্দর করে মুরগির বাচ্চা তৈরি করেছে আর রঙিন কাগজ দিয়ে কিভাবে মুরগির বাচ্চা তৈরি করতে হয় সেটা প্রতিটা ধাপে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। বিশেষ করে মুরগির বাচ্চা তৈরি করতে কিভাবে কাগজগুলো কাটতে হয় আর কিভাবে আঠা লাগাতে হয় সেটা তুলে ধরেছেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল তানিয়া আপু।
আপনি আমার মুরগির বাচ্চা তৈরীর প্রতিটি ধাপ খুব মনোযোগ সহকারে দেখেছেন তার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
মায়ের পেছনে ঘুরে বেড়ায় দুধ খায় না মুরগির বাচ্চা। মনে করে দিলেন সেই ধাঁধার কথাটি আপনার এই সুন্দর পোস্ট এর মধ্য দিয়ে। খুবই ভালো লেগেছে মুরগির বাচ্চা তৈরি করার দৃশ্য দেখে।
আমার এই পোস্টটি দেখে আপনার ধাঁধার কথা মনে পড়ে গেল জেনে ভালো লাগলো ভাইয়া। ধন্যবাদ আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য।
আপনার হাতের কাজের প্রশংসা অনেক করেছি। আজ আবার করছি। সত্যিই অতুলনীয় 👌। রঙ্গিন কাগজ নিয়ে বারবারই যেন চমক নিয়ে আসেন । মুরগীর বাচ্চাটা দেখতে যেমন কিউট হয়েছে, রং টাও বেশ চমৎকার দেখছি 😊। দোয়া করি তাড়াতাড়ি বড় হোক। সারা বাড়ি উরে বেরাক 😉
আমি তো ভাবছি বড় হলে রোস্ট বানিয়ে খেয়ে ফেলবো । আর আপনি উড়ে বেড়াতে বলছেন ।যাই হোক ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আপনি অনেক সুন্দর একটি ডাই পোস্ট তৈরি করেছেন। আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে আপনার ডাই পোস্ট তৈরি। আপনি সব সময় অনেক দারুন দারুন পোস্ট করে থাকেন। এত সুন্দর পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাই। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপনি সবসময় আমার সব পোস্ট গুলো দেখেন এবং সুন্দর মন্তব্য করেন তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে। এভাবেই পাশে থাকবেন।
রঙিন কাগজ দিয়ে মুরগির বাচ্চা তৈরি করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপনার তৈরি কৃত এই রঙিন কাগজের মুরগির বাচ্চা দেখতে খুবই চমৎকার দেখাচ্ছে। দক্ষতার সঙ্গে মুরগির বাচ্চা তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
রঙিন কাগজের তৈরি মুরগির বাচ্চাটি আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ধন্যবাদ মন্তব্য করে উৎসাহ দেয়ার জন্য।
রঙিন কাগজ ব্যবহার করে খুব সুন্দর একটি মুরগির বাচ্চা বানিয়েছেন। আজকের এই কাজটি খুবই ইউনিক ছিল। বিশেষ করে আমার অনেক ভালো লেগেছে, এবং যথাযথ বর্ণনার মাধ্যমে আমাদের সাথে ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
আমার রঙিন কাগজের তৈরি মুরগির বাচ্চাটি আপনার কাছে ইউনিক লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে পোস্ট দেখে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
সত্যিই আপু অনেক ইউনিক ছিল ধন্যবাদ আপনাকে ফিডব্যাক দেওয়ার জন্য।
রঙিন কাগজ ব্যবহার করে অনেক সুন্দর একটি মুরগির বাচ্চা তৈরি করেছেন দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। আসলে কাগজে তৈরি জিনিসগুলো করতে ধৈর্য এবং সময় দুটোরই প্রয়োজন। আপনি অনেক ধৈর্য ধরে নিখুঁতভাবে মুরগির বাচ্চা তৈরি করেছে। তৈরি প্রতিটি থাক খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি ডাই প্রজেক্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ঠিকই বলেছেন কাগজের তৈরি জিনিস গুলো বানাতে অনেক বেশি সময় এবং ধৈর্যের প্রয়োজন হয়। যত বেশি ধৈর্য এবং সময় নিয়ে বানানো যায় তত বেশি সুন্দর হয়। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।