আমাদের সমাজের তরুণ-তরুণীরা কোন পথে যাচ্ছে।।
সবসময় সাথে থাকুন,সবময় পাশে রাখুন।
হ্যালো বন্ধুরা, আপনারা সবাই কেমন আছেন,
আশা করি সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে আপনারা সবাই অনেক ভাল আছেন,সুস্থ আছেন। আমি জনি প্রিন্স আজকে আবার আপনাদের সামনে নতুন একটি ব্লগ নিয়ে হাজির হয়েছি। প্রতিদিনই আমি চেষ্টা করি বিভিন্ন ট্রপিক নিয়ে আলোচনা করার জন্য। আজকে আমি আমাদের সাথে সমাজের তরুণ তরুণীদের নিয়ে একটি ব্লক শেয়ার করবো। আমাদের দেশের পরবর্তী প্রজন্ম হল এই তরুণ তরুণী। আমাদের দেশের দায়িত্ব নিতে হবে এই তরুণ তরুণীদের কিন্তু বর্তমানে আমাদের সমাজের তরুন তরুণীরা কোন পথে আছে, কোন পথে যাচ্ছে,কিভাবে সময় পার করছে, সেটা নিয়েই আজকে আমি আমার ব্লগটি সাজিয়েছি।
আমার বাসা থেকে আমার অফিসে যাওয়ার জন্য সর্বমোট তিনটি রাস্তা রয়েছে। এই তিনটি রাস্তা দিয়ে যেতে তিন রকম সময় অতিক্রম হয়। প্রথম যে রাস্তাটি রয়েছে সেটি একটি গলির ভিতর দিয়ে শর্টকাট রাস্তা। যেটা দিয়ে আমার অফিসে যেতে ১০ মিনিট সময় ব্যয় হয়। আরেকটি রয়েছে যে রাস্তাটি দিয়ে আমার অফিসে যেতে ১২ থেকে ১৩ মিনিট সময় ব্যয় হয়। আর তৃতীয় যে রাস্তাটি রয়েছে হাইওয়ে রোড দিয়ে, সেটি দিয়ে আমার অফিসে যেতে ১৫ মিনিট সময় ব্যয় হয়। যেহেতো সময়ের অনেক মূল্য সেহেতো আমি সব সময় চেষ্টা করি গলির ভিতর দিয়ে শর্টকাট রাস্তাটি দিয়ে যেতে। তবে বৃষ্টি আসলে গলির রাস্তা দিয়ে আর যাওয়া যায় না। তখন গলি হয়ে যায় বুড়িগঙ্গা নদী। আর দ্বিতীয় যে রাস্তাটি রয়েছে সেটি দিয়ে শুধু রাতের বেলা অফিস থেকে বাসায় ফিরি। কারন ঐ রাস্তা দিয়ে গাড়ি কম চলে তাই ধুলাবালিও কম উড়ে। তাছাড়া ঐ রাস্তায় অনেক দোকান পাট বসে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিষ পত্র কিনে আনা যায়। বৃষ্টি না হলে বা খুব বেশি প্রয়োজন না হলে হাইওয়ে রাস্তাটা ব্যবহার করি না। কারন ঐ রাস্তা দিয়ে বড় বড় বাস ট্রাক আসা যাওয়া করে। ধুলাবালিও বেশি উড়ে। সুতরাং দুটি রাস্তা রেখে কোন সুস্থ মানুষ তৃতীয় রাস্তাটি ব্যবহার করবে না।
আমি সাধারনত সকাল ৮.৫০ মিনিটে বাসা থেকে বের হয়। হেটে হেটে যাওয়ার ফলে ৯.৫ মিনিট বা সাত মিনিটের মধ্যে অফিসে পৌছে যায়। যখন গলির ভিতর রাস্তা দিয়ে যাতায়ত করি তখন আমার নাকে বিশ্রি একটা গন্ধ আসে। এখন সবার মনে প্রশ্ন আসতে পারে কি সেই গন্ধ। সেটা হলো গাঁজার গন্ধ। আশা করি গাঁজা কি..কিভাবে খায়...কেন খায় এই বিষয়ে সবার ধারনা আছে। তাই আমি ঐ পদ্ধতি গুলো বললাম না। যদিও আমি এসব কোনদিন ছোঁয়েও দেখিনি তারপরও কিভাবে খায় সেটা আমি জানি। আমি এগুলো প্রতিদিন নিজ চোখে দেখি। গলির রাস্তাটা বিশার বড় একটি গার্মেন্টস ফ্যাক্টরির সাইট দিয়ে গেছে। যার ফলে মানুষের আনাগুলো খুব বেশি নেই। রাতের বেলা সচেতন মানুষেরা খুব বেশি প্রয়োজন না হলে এই গলির ভিতর দিয়ে আসে না।
অফিসে যাওয়ার সময় বা লান্চে আসার সময় সম্পূর্ণ গলিতে বেশি কিছু জাগায় তরুন তরুণীদের জটলা দেখা যায়। তারা চার পাঁকজন মিলে মিলে কি যেন খায়। তবে তাদের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় গাঁজার গন্ধ পাওয়া যায়,আরো কি সেই গন্ধ পায় তবে সেটা কিসের গন্ধ আমি জানি না। বলতেও পারবো না। তারপর অনেক মানুষ থেকে খোঁজখর নিয়ে যা বুঝতে পারলাম এই গলিতে স্কুল কলেজ পড়োয়া তরুন তরুণী সহ বাহিরের কিছু ছেলে পেলে নেশা করে। যদি শুধু ছেলেদের দেখতাম তাহলে আমি এতটা অবাক হতাম না। সাথে যখন মেয়েদেরও নেশা করতে দেখি তখন আমার চোখ কপালে উঠে যায়। গলির ভিতরে কিছু চায়ের দোকান আছে। সে চায়ের দোকানে বসেও মেয়েরা ছেলেদের সাথে বসে চা খাওয়ার পাশাপাশি সিগারেট টানে। চিন্তা করেন সমাজটা কোন দিকে গেছে। স্কুল কলেজে যাওয়ার সময় একবার এমন করে আবার বিকালে বাড়ি ফেরার সময় নেশা করে। তাদের মা-বাবারা মনে করে তাদের ছেলে মেয়ে তো পড়াশোনা করতে স্কুল,কলেজেই গেছে। আমার হাতে যদি মোবাইল থাকতো তাহলে দুর থেকে হলেও আপনাদের বিডিও বা ফটোগ্রাফি করে দেখাতাম। কাছে থেকে ফটো বা বিডিও করলে আমাকে হাসপাতালে বা জেলখানায় দেখতে হবে।
এখন কেউ কেউ বলবে ছেলেরা নেশা করলে দুষ নেই। মেয়েরা করলেই দুষ। আমি কারো পক্ষে নিয়ে কথা বলছি না। ছেলে নেশা করলেও খারাপ আবার মেয়ে নেশা করলেও খারাপ। যেটা অন্যাই সেটা ছেলে-মেয়ে উভয়ের ক্ষেত্রেই অন্যাই। শুধু তাই নয় মাঝে মাঝে রাস্তায় এমন সব জিনিষের প্যাকেট বা বোতল দেখতে পায় যে গুলোর নাম এখানে উল্লেখ করতে চাই না। আপনাদের অবশ্যই পুলিশ অফিসারের মেয়ে ঐশীর কথা মনে আছে। যে নেশার টাকার জন্য বাবা-মাকে খুন করে বর্তমানে কারাগারে আছে। আমি তো দেখতেছি প্রতি পাড়ায় মহল্লায় এমন হাজারো ঐশী জন্ম হচ্ছে অথচ সেটা নিয়ে কেউ একটু চিন্তাও করে না।
মাাঝে মাঝে পুলিশ ছদ্ম বেশে এসে কিছু ছেলে পেলে ধরে নিয়ে যায়। কিন্তুু কয়েক মাস পরেই আবার চলে আসে। নেশা এমন জিনিষ যাকে একবার স্পর্শ করেছে মৃত্যুর আগে তাকে ছাড়ে না। এসব মাদক সাপ্লাই দেয় এলাকার কিছু পাতি নেতা। বড় বড় নেতার ছত্রছায়ায় থেকে তারা এই কাজ গুলো করে বেড়ায়। জানিনা আমাদের পরবর্তি প্রজন্ম তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে পারবে কি না। সবাইকে ধন্যবাদ।
সবাইকে ধন্যবাদ। আল্লাহ হাফেজ।।
আমি একজন বাংলাদেশের সাধারন নাগরিক। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাতে আমার বসবাস। সিম্পল আমার স্বপ্ন সিম্পল আমার জীবন। স্টিমিট আমার জীবনের একটি অংশ, আমার বাংলা ব্লগ আমার পরিবার। বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া বলতে আমি স্টিমিটকেই চিনি। ভ্রমন করা, ফটেগ্রাফি করা,ডিজাইন করা আর বই পড়া আমার স্বপ্ন। আমি বিশ্বাস করি মানুষের জীবনে উত্তান পতন আছেই। সর্বপরি কাজ করতে হবে লেগে থাকতে হবে, তাহলেই একদিন সফলতা আসবে,এটাই আমি বিশ্বাস করি। সবাইকে ধন্যবাদ।।
Bangla Witness কে সাপোর্ট করতে এখানে ক্লিক করুন
এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP
Click Here For Join Heroism Discord Server
জি ভাইয়া দেশের পরবর্তী প্রজন্ম হলো এই তরুণ তরুণী। ভাইয়া আমাদের যুব সমাজটা শেষ হয়ে যাচ্ছে তারা মাদকাসক্ত আসক্ত হয়ে যাচ্ছে এবং বন্ধুত্ব কিন্তু তাদের অনেক খারাপ পথে নিয়ে যাচ্ছে সঙ্গ দোষে লোহা ভাঁসে একটা কথায় আছে না। বাহিরে তো ইস্কুল কলেজের ছেলে মেয়েরা ভাইয়া নেশা করে তাদের বলার কোন লোক নেই। তাদের বলতে গেলেই সাধারণ মানুষজনের ওপর অত্যাচার করা হয়। ঢাকা শহরের টিকে থাকা অনেক কঠিন। এখানে প্রতিটা মানুষই নিজেকে নেতা মনে করে।আমাদের পরিবারগুলো যদি ছেলে মেয়েয় ঠিক মত খবর নিত তাহলে কিন্তু অবশ্যই তারা সতর্ক হত। নেশার কারণে কত মানুষ নিজের বাপ মাকে খুন করল ভাইয়া ধারণার বাহির। যারা নেশা করে ভাইয়া তাদের পুলিশ ধরে নিয়ে যায় আবার তাদের ছেড়ে দেয় ভাইয়া। এটা তাদের কাছে ব্যবসা হয়ে গেছে। আমাদের এখানেও কত মানুষ মাদক সাপ্লাই দেয় ভাই আর আসলে তারা বসে বসে ইনকাম করতে পারে। এটাই তাদের জীবন। তাদের উপর যতই অত্যাচার করা হোক না কেন? তারা কখনই এই কাজ ছাড়তে পারে না। যাহোক ভাইয়া বর্তমান যুবসমাজ তরুণ তরুণীদের নিয়ে খুব সুন্দর কিছু কথা আলোচনা করেছেন এবং আমাদের প্রতিটা বাপ মাকে সচেতন হতে হবে ছেলেমেয়েদের প্রতি
জী ভাইয়া আমাদের নেতারাই সমাজটাকে ধ্বংস করছে। অথচ তারাই বড় বড় কথা বলে। ধন্যবাদ।
ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে সময় উপযোগী একটি দারুন পোস্ট লিখে শেয়ার করেছেন। আপনি একদম ঠিক বলেছেন ভাই আমাদের দেশের পরবর্তী ভবিষ্যৎ কর্ণধর তরুণ তরুণীরা আস্তে আস্তে মাদকাসক্তর সাথে জড়িয়ে যাচ্ছে। এখন থেকে প্রতিটা বাবা মায়ের সতর্ক হতে হবে তাদের ছেলেমেয়েদের প্রতি। তাহলে হয়তো আমাদের দেশের যুবসমাজ আবারও সুষ্ঠু পথ গম্য হবে। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
ভাইয়া ধোয়ার কারনে রাস্তা দিয়ে হেটে যেতে পারি না। কি একটা অবস্থা। ধন্যবাদ।
আপনি দেখছি খুবই চিন্তাশীল একজন মানুষ সময়ের অপচয় করেন না । আসলেই এই ধরনের চিন্তাভাবনামূলক কাজগুলো আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। ঠিকই বলেছেন বর্তমান যুব সমাজ নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়েছে একদম ধ্বংসের পথে। সব জায়গায়তেই একই অবস্থা আধুনিক যুগে অল্প বয়সেই এই বিষয়ে তরুণ তরুণীরা জানতে পারে কিছুই করার নেই পথে ঘাটে তাদের দেখতে পাওয়া যায় কিছু বললেই বড় সমস্যা।
জী ভাইয়া সময়কে মূল্য দেওয়ার চেষ্টা করছি। তাছাড়া আর কোন গতি নেই। ধন্যবাদ।
সত্যি বর্তমান তরুণ প্রজন্মের অবস্থা খুবই খারাপ দিকে চলে গেছে। আগে বেশি সময়ই ছেলেদেরকে নেশা করতে দেখতাম কিন্তু আজকাল মেয়েরাও ছেলেদের দেখাদেখি বোঝাতে চাই যে আমরাও কোন অংশে কম নই। কিন্তু বুঝি না এতে লাভ টা কি। যাই হোক আপনি ঠিক বলেছেন নেশা এমন একটা জিনিস সেটাতে যদি কেউ একবার আসক্ত হয়ে যায় তাহলে সেটা থেকে বেরোনো খুবই মুশকিল। হাতেগোনা কয়েকজনই মূলত সেগুলো থেকে বেরিয়ে আসতে পারে। তাই অন্তত আমরা যারা এখনো কোনো নেশায় আসক্ত নয় তাদের চেষ্টা করা উচিত কোনো সময় যেন নেশার দিকে পা না বাড়ানোর। আর নিজের সন্তানদেরকেও এগুলো খুবই ভালোভাবে বুঝানোর। যাইহোক ধন্যবাদ আপনাকে এই সুন্দর টপিকটা নিয়ে আমাদের মাঝে আলোচনা করার জন্য।
জী ভাইয়া এখন ছেলেদের সাথে পাল্লা দিয়ে মেয়েরাও নেশা করে। ধন্যবাদ।
এ ধরনের নেশা জাতীয় দ্রব্য আজকের প্রজন্মকে অনেকটাই অচল করে দিচ্ছে। অবৈধভাবে বিভিন্ন রকম তামাক জাতীয় ও নেশা জাতীয় দ্রব্য তরুণ তরুণীদের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে। যার ফলে প্রথমত সেটি কৌতূহলের বসে থাকলেও পরবর্তীতে সেটি একটি নেশায় পরিণত হচ্ছে। এ বিষয় নিয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। আপনার লেখাটি পড়ে বেশ ভালো লাগলো ভাইয়া এবং এ বিষয়ে গুলো আমাদের সমাজের নিত্য নতুন চিত্র বলা চলে।
জী ভাইয়া নেশা এখন সহজ দ্রব্য হয়ে গেছে। চাইলেই নেশা করতে পারে। এই জাতির ধ্বংস অনিবার্য। ধন্যবাদ।
একটি জাতির অধঃপতনের জন্য নেশায় যথেষ্ট ।আর তরুণ সমাজের মধ্যে নেশা ঢুকে গেলে তা থেকে ফিরে আসা খুব কষ্টকর। বিশেষ করে ঢাকা শহরে ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েরাও নেশাতে অনেক পটু। ঢাকার বিভিন্ন গলিতে এসব ছেলেরা প্রকাশে নেশাদার দ্রব্য সেবন করে। ঠিক বলেছেন এসব সাপ্লাই দেয় এলাকার নেতারা তাদের ব্যবসা জমজমাট।
জী ভাইয়া যে জাতি নেশাকে পেশা হিসাবে নেয়। তাদের অধপতন কেউ আটকাতে পারে না। ধন্যবাদ।
আপনি প্রায় মাঝেমধ্যে আমাদের মাঝে জনসচেতন মূলক পোস্ট শেয়ার করে থাকেন। আপনার জনসচেতন মূলক এই পোস্টগুলো আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। কারণ এই পোস্টগুলো যারা পড়বে অবশ্যই সচেতন ও সজাগ হতে পারবে। তবে বর্তমান তরুণ যুবক প্রজন্মের পরিস্থিতি ভালো নয় ভুলের মধ্যে পথ চলছে এবং ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এ পথগুলো থেকে তাদেরকে সঠিক পথে আনা আমাদের একান্ত প্রয়োজন।
জী ভাইয়া চেষ্টা করি জনসচেতন মূলক পোস্ট করে সবাইকে বিভিন্ন বিষয়ে সতর্ক করতে। ধন্যবাদ।
বর্তমান পরিস্থিতি অবলম্বনে আপনি দারুন একটি পোস্ট আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন ভাইয়া আপনার এই পোষ্ট করে নিজের কাছে অনেক বেশি ভালো লাগলো। মাদকদ্রব্য আসলেই মানুষকে ধ্বংস করে দেয় বর্তমান সমাজের অনেক তরুণ তরুণীরা এই মাদকের নেশায় আসক্ত। আপনি এখানে যেরকম ভাবে বলেছেন গলির ভেতরে যে রকম করে তারা নেশাগ্রস্থ অবস্থায় থাকে এরকম অনেক আমি দেখেছি আমার চোখের সামনে প্রতিনিয়ত দেখেই যাচ্ছে। মাঝে মাঝে পুলিশ আসে নামমাত্র ঘুরে যায় পরে আবার পরিবেশটা যেমন ছিল ঠিক তেমনি হয়ে যায়। আসলে এলাকার কিছু পাতি নেতাদের কারণেই আজ এই অবস্থা। ধন্যবাদ চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
জী ভাইয়া এখন অলিতে গলিতে নেশাদ্রব্য ছড়িয়ে পরেছে। চায়ের দোকানেও নেশা পাওয়া যায়। আমাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার। ধন্যবাদ।
ভাই আপনার পোস্ট টা পড়ে একটা জিনিস মনে পড়লো। গত মাসের ২১ তারিখে আর্মি স্টেডিয়ামে গেছিলাম কনসার্ট শুনতে। ওখানে গিয়ে দেখি শুধু গাঁজার ধোয়া গান শোনার কোন পরিবেশ নেই। ছেলে আর কী তার থেকে মেয়েরা বেশি উৎসাহ এর সঙ্গে গাজা খাচ্চে তাহলে বুঝেন। আর ঐসব অলিগলিতে তো এইগুলো অহরহ হয়ে থাকে। এটা দেশের যুবসমাজ একেবারে ধ্বংসের দিকে চলে যাচ্ছি আফসোস।
আর্মি স্টেডিয়ামেও যদি এমন হয় চিন্তা করেন অলিতে গলিতে কি অবস্থা। ধন্যবাদ ভাইয়া।