আমার গল্প// আজকে আমি যশোর গিয়েছিলাম চা খাওয়ার জন্য //নয় তারিখ জুন মাস
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন আশা করি সবাই ভাল আছেন আমিও ভাল আছি আজকে আমি আপনাদের মাঝে আমাদের শহরের একটি গুরুত্বপূর্ণ চায়ের গল্প বলবো আশা করি সবাই শুনবেন পাশে থাকবেন সাপোর্ট করবেন
হ্যালো বন্ধুরা আমি মোহাম্মদ রেজাউল করিম আমার দেশ বাংলাদেশ
আমার বন্ধুরা আপনারা এর মাঝে কিছুটা দেখতে পাচ্ছেন ওইটা নিয়ে গল্প আপনাদের মাঝে বলবো চলুন শুরু করা যাক
বলতো আজকে মাগরিবে আজানের কিছুক্ষণ আগে আমরা তিনজন যায় সেটি কফি সব দোকানে
সেখানে আমি এবং আমার মামাতো ভাই সাইফুল ইসলাম এবং আরেকটা মামাতো ভাই যশোর কফি শপ হাউস ওয়াইফ
মূলত এত দূরে যাওয়ার কারণ হচ্ছে রে তিন রকম চা একসাথে পাওয়া যায় অনেক সুস্বাদু করে বানানো হয় তা যেই কথা সেই কাজ আমরা চলে গেলাম আমাদের সেই যশোরের বিখ্যাত এলাম এবং কিছু ছবি তুললাম আর তাদের মাঝে শেয়ার করছি আপনারা দেখতে পাচ্ছেন মূলত চারটা অনেক সুন্দর ছিল দেখার মত
যশোরে যেয়ে আমরা অনেকক্ষণ জন্য এটা এতই কিছুক্ষণ পরে দেখি অনেক লোক সেখানে বসে চা খাচ্ছিল উনি আমাদের চা খেতে সময় লাগছিল এবং আমরা বিভিন্ন ধরনের গল্প গুজব করছিলাম তো আমরা আমাদের শহর থেকে রওনা দিয়েছিলাম যশোর রোড থেকে ১৫-২০ কিলো দূরে থেকে চা খেয়ে আস্তে আস্তে তারা দশটা বেজে যায় তারপর সেখান থেকে রওনা দিয়ে আমরা আসি হাকিমপুর এক বাজারে সেখানেও খুব সুন্দর চা বানায় তোমরা তো আমাদের যশোর জেলায় বিখ্যাত একটি এখানে সবাই দূর-দূরান্ত থেকে খেতে আসে ঠিক আমিও তাদের মতই একজন থেকে যখন যায় টাকার জন্য আমরা তিনজন একসাথে
পরবর্তী আমাদের গন্তব্য ছিল হাকিমপুর গরুর দুধ ধরা খুব সুন্দর ভাবে বানানো হয় আমরা কিছুক্ষণ সেখানে কাটানোর পর আমাদের আরেকটা জায়গায় মদনপুর সেখানে রসুন ছোলা সেই কথা মদনপুর এ আমরা ছোলা খেয়েসেখান থেকে রসুন ছোলা খেয়ে আসতে আসতে আমাদের রাত দশটা বেজে যায় তখন ভাইকে বললাম ভাইয়া অনেক রাত হয়ে গেছে
যার যার বাসায় যাওয়া উচিত যাইহোক আজকের দিনটা আমরা খুব উপভোগ করলাম শেয়ার করলাম
আমার গল্প
আজকে যে গল্পটা আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম বন্ধুরা আশা করি আপনাদের খুব ভালো লাগবে আপনাদের মূল্যবান মন্তব্য জানিয়ে যাবেন আজকে আমার গল্পটা এতটুকুই আমার ফোনে একটা নতুন গল্প নিয়ে আপনাদের মাঝে আসবো ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন
আল্লাহ হাফেজ