প্রতিদিনের মতো আজকেও আমি আপনাদের সামনে আরো একটি নতুন পোস্ট নিয়ে আসলাম। আজকে আপনাদের মাঝে আমি একটি ক্রিয়েটিভ রাইটিং পোস্ট শেয়ার করবো। আজকে আপনাদের সাথে ভবিষ্যতের শহর শেয়ার করবো। পূর্ববর্তী সময়ে আমি আপনাদের মাঝে ক্রিয়েটিভ রাইটিং শেয়ার করেছিলাম যা আপনাদের অনেক ভালো লেগেছিল৷ তাই আজকে আরো একটি ক্রিয়েটিভ রাইটিং আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম।

আজকে আমি আপনাদের মাঝে আবার খুবই সুন্দর একটি পোস্ট নিয়ে চলে আসলাম৷ আশা করি আজকে যে পোস্ট আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করব সেটি আপনাদের অনেক বেশি ভালো লাগবে৷ এখানে এই পোষ্টের মধ্যে যখন আপনারা সবকিছু খুব ভালোভাবে দেখে নিবেন তখন এখান থেকে আপনারা সবকিছু খুব ভালোভাবেই বুঝে নিতে পারবেন।

আমরা এখন আধুনিকতার যুগে প্রবেশ করেছি এবং প্রতিনিয়তই এই যুগ আধুনিক যুগেই প্রকাশ পাচ্ছে৷ প্রতিনিয়ত আমরা দেখতে পাচ্ছি যে এটি যেভাবে অনেকটাই আধুনিক যুগের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে তা আমরা খুব ভালোভাবেই দেখতে পাচ্ছি। এই ক্ষেত্রে যতই আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যাই না কেন আধুনিকতার এই ছোঁয়া আমাদেরকে সবকিছু খুব ভালোভাবেই দেখায়৷ একই সাথে এখানে আমরা যে আমাদের হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্য রয়েছে সেগুলো নিয়ে এখন অনেকে হয়তো কল্পনাও করতে পারি না।

একটা সময় ছিল যখন আমরা আমাদের সময় গুলোকে বিভিন্ন ধরনের কাজ করার মধ্য দিয়ে অতিবাহিত করতাম৷ অনেকেই অনেক ধরনের কাজ করতো অথবা খেলাধুলা করত। বিভিন্ন ধরনের বিনোদনের আয়োজন করা হতো৷ তবে এখন কোন কিছুই করা হয় না৷ প্রতিনিয়ত মানুষ ডিভাইসের প্রতি আসক্ত হয়ে যাচ্ছে ৷ প্রতিনিয়তই তারা বিভিন্ন ধরনের ডিভাইস নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে৷ এভাবেই তারা সবকিছু খুব ভালোভাবেই করছে।

তবে এই ক্ষেত্রে যদি আমরা এই বিষয়টি খুব ভালোভাবে লক্ষ্য করি তাহলে আমরা দেখতে পাবো যে এমন অনেক কিছুই রয়েছে যা হয়তো আমরা আগে কখনো দেখিনি৷ আমাদের ঐতিহ্যের সাথে কখনো তার মিল ছিল না৷ তবে আমরা যদি এই ঐতিহ্যের মিল খুঁজে পেতে চাই তাহলে আমাদের সেই হারিয়ে যাওয়া যে ঐতিহ্য রয়েছে সেটি সম্পর্কে প্রথমে আমাদেরকে আলোচনা করা উচিত৷ তারপরে যদি আমরা এটি সম্পর্কে ভালোভাবে বুঝতে পারি তাহলেই আমরা সবকিছু খুব ভালোভাবেই উপলব্ধি করতে পারব।

একটা সময় ছিল যখন মানুষজন খেতে খামারে কাজ করতো৷ তখন কোন ধরনের প্রযুক্তি ছিল না৷ প্রযুক্তি সম্পন্ন যন্ত্রপাতিও ছিল না। তবে এখন যেরকম প্রযুক্তি রয়েছে৷ তেমনি যন্ত্রপাতিও রয়েছে৷ ধীরে ধীরে সেই ঐতিহ্য মানুষের কাছ থেকে হারিয়ে গিয়েছে৷ একটা সময় মানুষ ধান ঘরে আনার জন্য বিভিন্ন ধরনের পন্থা অবলম্বন করত। সেগুলোকে প্রক্রিয়াজাত করে চালে রূপান্তর করার জন্য অনেক কষ্ট করত৷ অনেক ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করত৷ পানি সেচ দেওয়া থেকে শুরু করে ছোটখাটো সব কাজ তারা নিজস্ব ঐতিহ্য মোতাবেক করে নিত।

এখনো কিছু কিছু জায়গায় অতীতের ঐতিহ্য অথবা পারিবারিক ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য মানুষজন অনেক ধরনের কাজ করছে৷ তবে সেখানেও মাঝেমধ্যে অনেকেই প্রযুক্তির ছোঁয়া দিয়ে দেয়৷ তবে যারা প্রকৃতপক্ষে তাদের ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে চায় তারা কখনো এই প্রযুক্তির ঢেউয়ে তারা ভেসে যায় না৷ যেমন অনেক জায়গায় আমরা দেখতে পাই যে তাদের অতীতের যে সকল পদ্ধতি গুলো ছিল সবকিছুই তারা এখনো করছে৷ প্রতিনিয়তই তারা এখানে কাজ করে যাচ্ছে৷ আর তারা তাদের ঐতিহ্য ধরে রাখার চেষ্টা করছে৷ একই সাথে তারা তাদের ঐতিহ্য প্রতিনিয়ত ধরে রাখার চেষ্টা করছে৷ যাতে করে তারা তাদের ঐতিহ্য না হারিয়ে ফেলে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকেও তারা শিক্ষা দিচ্ছে যাতে করে তারা তাদের ঐতিহ্য ধরে রাখে।