সুইসাইডকে নরমালাইজ করছে?
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
কয়েকদিন আগে আমি সোশ্যাল মিডিয়াতে একদিন রাতে একটু ঘাটাঘাটি করছিলাম। অর্থাৎ বেশ অনেক রাতে। তখন ঘুম আসছিলো না। যেহেতু ক্লাস ছিলো না সে কারণে সকালে তাড়াতাড়ি উঠার কোনো ইচ্ছে ছিলো না অর্থাৎ প্রয়োজন ছিলো না। তো সে কারণে একটু সোশ্যাল মিডিয়া ঘাটাঘাটি করছিলাম। তো সোশ্যাল মিডিয়া ঘাটাঘাটি করার পরে যেটা দেখলাম সেটা হলো এক সোশ্যাল মিডিয়ার মানুষ অর্থাৎ বলা চলে ইনফ্লুয়েন্সার। লাইভে এসে সুইসাইড করার চেষ্টা করছে। কারণ তার অনেক অপকর্ম মানুষের সামনে চলে এসেছে। অর্থাৎ সহজ বাসায় বলতে গেলে সে আসলে সিম্পেথি গেইন করতে চাইছিলো।
আমার তার সিম্পেথি পেতে গেইন করা নিয়ে কিছু বলার নেই। কারণ এই ব্যাপার গুলো কতোটা নোংরামি সেটা আমরা সকলেই জানি। কিন্তু আমার যেটা বলার রয়েছে। সেটা হলো, তারা আসলে এসব করে সুইসাইড কে নরমালাইজ করার চেষ্টা করছিলো। কারণ সে একেবারে সুইসাইড করার কোনো ইচ্ছেতে ছিলো না। অর্থাৎ যা দেখিয়েছিলো অর্থাৎ যা সেই লাইভে দেখিয়েছিলো সেটা একেবারেই ইচ্ছাকৃত নাটক। অর্থাৎ বলা চলে যে সেটা একেবারেই ভুয়া একটা ব্যাপার। অর্থাৎ সেটা যে সে নাটক করছে, সেটা সেখানেই বুঝা যাচ্ছিলো।কিন্তু তার পরেও কোনো ডিপ্রেসড মানুষ যদি এই ব্যাপার গুলো দেখে। তাহলে কিন্তু তার এই ব্যাপার গুলো মাথায় চলে আসা স্বাভাবিক এবং এভাবেই কিন্তু খারাপ কাজগুলো নরমালাইজ হয়ে যায় আমাদের সমাজে।
তাই আমার কাছে মনে হয় যে এই মানুষগুলোর অবশ্যই আইনের হাতে আসা উচিত। কারণ এরা যদি আইনের আওতায় না আসে। তাহলে এরা এই ধরনের খারাপ কাজকে প্রমোট করতেই থাকবে এবং এই ধরনের খারাপ কাজ তারা চালিয়ে যেতে থাকবে। কিন্তু এতে তাদের জীবনের কোনো ক্ষতি হবে না। কিন্তু যারা একটু খারাপ সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। তাদের জীবনের অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যেতে পারে এবং আমি আমার নিজের জায়গা থেকে যেটা বলতে চাই। সেটা হলো এই ধরনের মানুষদেরকে অবশ্যই এভোয়েড করে চলা উচিত।