বাজার গরম
ঢাকায় অবস্থান করছি এক সপ্তাহের মত হবে। আমাদের নীলফামারীতেও কাঁচা বাজারের দাম ব্যাপক পরিমাণে বেড়েছে কিন্তু ঢাকায় তার থেকে দুই তিন গুন বেশি। যেখানে আমাদের বাসায় প্রায় ৮০ টাকা লেবু হালায় পাওয়া যাচ্ছিল এখানে ১০০ টাকার উপরে। যদিও এখন হয়তো দাম একটু কমেছে কারণ বাজার দুই এক দিন ধরে বাজার জন্য যাওয়া হয় না। শুধুমাত্র ডিম আলু এসব দিয়েই দিন পার করে চালিয়ে নিচ্ছি।
আমরা যদি নিজের জায়গা থেকে নিজেরা ঠিক হতে না পারি তাহলে কখনোই সরকার প্রধান কিংবা কোন রাজনৈতিক দল আমাদের সমাজের পরিস্থিতি ঠিক করতে পারবেনা। আমরা যারা ব্যবসায়ী রয়েছে তাদের প্রত্যেকের উচিত এই নিত্য প্রয়োজনীয় দামের কন্ট্রোল করা তা না হলে হয়তো জনমানুষ না খেয়ে মারা যাবেন। একটি বিষয় কল্পনা করুন রমজান মাসকে কেন্দ্র করে প্রত্যেকটি ব্যবসায়ীরা তাদের নিজ নিজ জায়গা থেকে দাম বৃদ্ধি করেছে। একটি কাঁচা সবজির দোকানে সব কিছু দাম বৃদ্ধি করেছে সেই দোকানদার যখন আবার ওষুধ কিনতে যাবে কিংবা চাল কিনতে যাবে সেখানে গিয়েও দেখবে তারাও দাম বাড়িয়েছে। তাহলে আল্টিমেট হচ্ছে কি বিষয়টা? শুধুমাত্র বাজারের অস্থিরতা সৃষ্টি করছে।
প্রত্যেকের জায়গা থেকে যদি প্রত্যেকের সল্প লাভে যদি তাদের ব্যবসাগুলোকে পরিচালনা করে তাহলে বাজারের একটা স্থিতিশীলতা আসবে এবং জনমানবের দুর্ভোগ কমবে এবং আমাদের যত জনগণ রয়েছে তারা হয়তো দুবেলা দুমুঠো ভাত খেয়ে বেঁচে থাকতে পারবে। কিন্তু এমন একটা পরিস্থিতি রয়েছে যারা মধ্যবিত্ত রয়েছে তারাও ডিম এবং আলু ভর্তার উপর নির্ভরশীল হয়ে উঠছে। তাহলে এই সমাজের বাস্তবতা কোথায় গিয়ে দাঁড়াচ্ছে এই প্রশ্নগুলো আমরা কার কাছে গিয়ে করবো? সেটাও বুঝে উঠতে পারি না।
It is difficult to survive in the situation you describe in your writing. I am from Venezuela, and I like to interact with everyone, which is why I use the translator to read your writings. I suppose that during the Ramadan festivities, prices increase because many people will attend. We are also experiencing this here with the dollar and our currency, which is the bolívar... for every dollar, it is worth more than 100 bs. Imagine the disparity of the bolívar... it is worth nothing, and everything increases every day. That is the reality of the society that we, the peoples of the world, are suffering.
This kind of poverty is indeed heart-wrenching, but please believe that life will improve through hard work.