ছোট বেলায় পরাশুনার গল্প ১০% লাজুক খ্যাক এর জন্য
আসসালামু আলাইকুম
সবাই কেমন আছেন আসা করি রমজানের খুশিতে সবাই ভালোই আছেন। আমি ও আপনাদের দোয়া আল্লাহর অশেষ রহমাতে অনেক ভালো আছি।
আমি মোস্তাফিজুর রহমান বাংলাদেশ থেকে বলছি। আমার সকল ভারতীয় ও বাংলাদেশের বন্ধুুদের সুস্থতা কামনা রেখে শুরু করছি আজকের ব্লগ।১০% সাই ফক্স ও ৫% এবিবি স্কুল।
আজকে আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো। আমার ছোট বেলায় পড়াশুনার গল্প। তো চলুন শুরু করা যাক।
আসলে ছোট সময় পড়াশুনা করতে মনেই চাইতো না। পড়া শুনা করতে একদম ভালোই লাগদো না আমার। শুধু মনে মনে বলতাম কে এই পড়াশুনা যে সৃষ্টি করলো তাকে পেলে মেরে ফেলতাম।কিন্তু পড়া শুনার যে কতোটা মুল্য তা বুঝতাম না আমি। আপনাদের কাছে যা বলি তা কিন্তু আমার বানানো কথা না যা সত্যি তাই বলতাছি।কারন আমি কেমন জানি সবার থেকে অন্য রকম ছিলাম। আপনারা হয়তো অনেকেরি ছোট থাকতে পড়া শুনায় মন আছিলো। কিন্তু আমার পড়া শুনা করতে মোটেই মন চাইতো না। শুধু যে ছোট সময় তাও না আমি বড় হয়েও পড়া শুনা মন বসতো না।
শুধু মন চাইতো খেলা ধুলা করি আর ঘুরে ঘুরে খাই।কিন্তু ওই সময় যদি পড়া শুনা মুল্যটা বুঝতাম তাইলে কতোই না ভালো হতো।আমি SSC exams দেওয়ার আগে শুধু তালবাহানা করেই আসছি পড়া শুনায় মন দেই নায়। তবে আমার পড়া শুনার জন্য আমার ভাই এবং আমার বোন অনেক চেষ্টা করছে। তাদের কথাও শুনি নায় আজ খুবই মনে সেই দিনের কথা। মা বাবা ও করতে তবে বেশি একটা খেয়াল দিত না তারা আদি যুগের মানুষ পরাশুনার ব্যাপারে তেমন একটা সচেতন ছিল না।
কি আর বলবো সত্যি কথা বললে তো আপনারা হাসবেন।
আমর মনে হয় না আমি এক সপ্তাহে ৪ দিন ক্লাস করেছি।
মাসে ১৫ ২০ দিন ক্লাস করেছি তাও আবার ঠিক মতো না। প্রায় প্রতিদীনি ক্লাস ফাকি দিয়ে চলে আসতাম।কিন্তু বাড়িতে আসতাম অনেক পর।কারন ক্লাস শেষ হওয়ার আগে আসলেই জবাব দিহি করতে হবে যে এতো তারাতারি কেন আইছো।এই ভয়ে আসতাম না আসতাম তখন যখন ক্লাস ছুটি দিবে ঠিক তখন টাইম হিসাব করে আসতাম।
আবার ক্লাসে যাওয়ার সময় অন্য রকম আইডিয়া খুঁজতাম। যাতে যাওয়া না লাগে ক্লাসে। বিভিন্ন ধরনের সমস্যা বলে বসে থাকতাম যাতে না যাওয়া লাগে। সমস্যা না থাকলেও সমস্যা বের করে তার পর না যাওয়ার ফান করতাম।আবার যখন বৃষ্টি হত তখন অন্য ফান করতাম নিজে নিজে আচাড় খেয়ে বলতাম মা আচাড় খেয়েছি। এখন কি করবো তো বললো যে কাপড় চেইঞ্জ কর আর যাওয়া লাগবো না তখন খুবই খুশি হয়ে যেতাম।
আসলে পড়া লেখা একটা মুল্যবান জিনিস। সেই মুল্য বান জিনিস টার মর্যাদা কতো আগে বুঝিনি।এখন বুঝি যে পরা শুনার কতো মুল্য। আসলে মানুষ মানুষের কাছ থেকে বিভিন্ন পথ অবলম্বন করে সব কিছুই কেরে নিতে পারে। কিন্তু একমাত্র শিক্ষা বিদ্যা যেটা সে জ্ঞান অর্জন করবে।সেটা কখনো তার কাছ থেকে কেউই কেরে নিতে পারবো না। এ জন্য পড়া লেখার মুল্য অনেক যেটা অনেকেই বুঝি না যেমন আমি!
-যাইহোক এই ছিল আমার ছোট সমায়ের পড়া শুনার গল্প। এ পর্যন্ত আর না সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন*।
🍒আমার পোস্ট পড়ার জন্য সকলকে ধন্যবাদ🍒
ছোটবেলার গল্প গুলো আসলেই অনেক মধুর হয় এখন মনে হলে শুধু নিজেই একা একা হাসতে থাকে কত ইস্কুল পালিয়েছি স্কুল পালানোর জন্য শিক্ষকের কাছে কান ধরে উঠবস করেছি আরো কত কি আর আপনার গল্প পড়ে তো খুবই ভালো লাগলো ধন্যবাদ
আপনার বাংলা ভাষায় দক্ষতা আরো বাড়াতে হবে। লেখার মান আরও ভালো করতে হবে। আপনার লেখার বিষয়টা ভালো ছিলো। কিন্তু উপস্থাপনাটা মোটেও ভালো হয়নি। কারণ লেখায় প্রচুর ভুল রয়েছে। আশাকরি এদিকটাতে নজর দেবেন।
জি ভাই ধন্যবাদ
মাসে পনের, বিশ দিন ক্লাস করেছি। এখানে একটি চিহ্ন ব্যবহার করতে হত ভাইয়া।
যাইহোক আপনার গল্পটা আমার খুব ভালো লেগেছে। প্রত্যেকটা মানুষের জীবনে লেখাপড়া পিছনে বিশেষ বিশেষ অনেক কাহিনী থেকে থাকে, যদি তা বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করা যায়;সত্যিই যথেষ্ট আনন্দ উপভোগ করতে পারে সবাই।
লেখাপড়াটা আমাদের জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এটা যদি আমরা ছোটবেলায় থেকে গুরুত্ব দিয়ে থাকি তাহলে কিন্তু আমাদের জন্যই ভালো হয়। তবে আপনার ছোটবেলার গল্পটা খুবই ভালো ছিল। ধন্যবাদ জানাই আপনাকে এই মুহূর্তগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।