RE: কব্জি ডুবিয়ে ভুরি ভোজন করার গল্প।।
টাইটেলটি পড়ে তো ভাইয়া ভীষণ মজা পেয়েছিলাম দারুন ছিল। জি ভাইয়া মানুষের রিজিকে যে কখন কি খাবার আছে সেটা সৃষ্টিকর্তা ছাড়া কেউ বলতে পারে না । যেটা আমার রিজিকে আছে আমি সেটাই পাব। আমাদের কপালে যদি লিখা থাকে যে আমি এই জায়গায় যাব। যত বাধা আসুক না কেন আমরা সেই জায়গায় পৌঁছাব। যদি আমাদের কপালে লেখা না থাকে তাহলে আমরা কখনোই সেই জায়গায় পৌঁছাতে পারবো না। সৃষ্টিকর্তা হয়তো তেমনি গায়ে হলুদের আয়োজনে বিরিয়ানি খেয়েছেন মজা করে কিন্তু বিয়ের খাবারটা আপনার কপালে রাখেনি। ভালো মন্দ অত্যন্ত সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। ভীষণ ভালো লাগলো ভাইয়া। মাছের ভর্তা। এটা আমি খেয়েছিলাম। এটাও আমার কাছে ভীষণ প্রিয় ভাইয়া। রুই মাছের পেটি দিয়ে বাঁধাকপি ভাজি। এটা তো আজকে আমি নতুন দেখলাম ভাইয়া।অবশ্যই এটা বাসায় চেষ্টা করে দেখব। টমেটো দিয়ে রুই মাছের ভুনা। রুই মাছ সাধারণত খেতে আমার ভীষণ ভালো লাগে এবং আপনি অত্যন্ত সুন্দরভাবে রান্নার ছবি গুলো আমাদের মাঝে পরিবেশন করেছেন ভাইয়া। মুরগির মাংসর ঝোল দেখে তো ভাইয়া আমার খেতে ইচ্ছা করতেছে। লোভ লাগিয়ে দিলেন পোস্ট করে। সব থেকে ভালো লাগলো এখনো খাবার শেষ হয় নাই। আমি মন্তব্য করেই যাচ্ছি তাও খাবার শেষ হচ্ছে না।কি দারুন মুহূর্ত নাই পার করলেন। সর্বশেষ আপনি সালাদের ফটোগ্রাফি দিয়ে শেষ করেছেন এবং আসলেই ভাইয়া আপনি বেশ কব্জি ডুবিয়ে খেয়েছেন। দুর্দান্ত ছিল আপনার ব্লগটি।
জী ভাইয়া বিয়ে রিজিকে ছিল না। তাই খেতে পারি নাই। ধন্যবাদ।