ফিরে আসে!
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
জীবনে ভালো কিছু ফিরে আসলে বেশ ভালো লাগে।কারণ জীবনে ভালো কিছুর সত্যিই খুব অভাব। তাই যখন জীবনে ভালো কিছু ফিরে আসে। তখন ভালোলাগাটাও খুব বেশি কাজ করে বলা চলে। কিন্তু বর্তমানে যেটা বারবার ফিরে আসছে। সেটা মোটেও ভালো লাগছে না বলা চলে। আর সেটা হলো অসুস্থতা। একটা মানুষ যখন অনেকদিন অসুস্থতা থেকে উঠে এর পরে সুস্থ হয়। তখন সে অনেকটা বলা চলে যে হাফ ছেড়ে বাঁচে। কারণ অসুস্থতা অনেক বড় একটি দুর্যোগ বলা চলে প্রতিটি মানুষের জীবনের জন্য।
আর আমার সাথেও এখন বারবার সেটা হচ্ছে বললেই চলে। অর্থাৎ সামনে পরীক্ষা, তো আসলে মাঝে অনেকদিন অসুস্থ ছিলাম এবং অসুস্থ থাকার কারণে ভেবেছিলাম যে হয়তো ঠিকঠাক ভাবে সুস্থ হয়ে গেলে সবকিছু আবার করতে পারবো। তো মাঝে আসলে সত্যি কথা বলতে একেবারে পুরোপুরিভাবে সুস্থ হয়ে গিয়েছিলাম। যে কারণে বেশ খুশি ছিলাম আমি। কিন্তু যে পরীক্ষা সামনে আসলো সেই সাথে সাথে আগের সকল অসুস্থতা আবার ফিরে এসেছে। যেটা সত্যি আমার জন্য খুব কষ্টসাধ্য বলা চলে।
কারণ এমন কোনো অসুস্থতা যদি হতো, যেটা হয়তো খুব দ্রুত সেরে যাবে কিংবা যেটার জন্য হয়তো আমি একেবারে প্রতিনিয়ত কষ্ট পাবো না। তখন আসলে হয়তো ব্যাপারটি এতোটা খারাপ লাগতো না। কিন্তু এমন সব অসুস্থতা বার বার ফিরে আসে। যেগুলোর জন্য দৈনন্দিন কাজ মারাত্মক ভাবে ব্যাহত হয়। ঠিক যেভাবে আমার মাসেল পেইন আবার ফিরে এসেছে। যেটা সত্যি আমার জন্য খুব বেশি কষ্টসাধ্য বলা চলে। আর এ ফিরে আসাটা আসলে আমার জন্য প্রচন্ড কষ্টদায়ক। এটা আগেও বলেছি। তার কারণ হলো পরীক্ষার সময় এই ব্যাপার গুলো সত্যিই ভালো লাগেনা।
অসুস্থতা প্রতিটি মানুষের জীবনেই আসে।আর অসুস্থ হলে সবাই কষ্ট পায়। আপনার ক্ষেত্রে যেটা হচ্ছে তা অবশ্যই কষ্টদায়ক ও হতাশাজনক।মহান সৃষ্টিকর্তা আপনাকে সুস্থতার নেয়ামত দান করুন।
The article is well written.