Better Life with Steem||The Diary Game|| 31th August 2025

in Incredible India11 hours ago
1000006032.jpg

Hello Steemians,

সমগ্র পৃথিবীর প্রতিটি কাজের সেক্টরে এমন কিছু মানুষ রয়েছে যারা কাজে মনোযোগী হওয়ার থেকেও বেশি পারিশ্রমিক প্রত্যাশা করে। অন্যদিকে কেউ কেউ তো ভিক্ষার প্রক্রিয়াও চলমান রাখে। কারণ তাদের কাছে উপার্জনটাই মোক্ষ্যম এখানে সম্মান এবং যথাযথ কাজ তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ না।

প্রকৃতপক্ষে, এইমাত্র আমি একটা কাজ নিয়ে বসেছি এবং সেখানেই কিছু অনুরোধ দেখতে পেলাম যেটার কারণেই উপরিউক্ত অনুচ্ছেদটি উপস্থাপন করেছি। আপনি যে স্থানে ই যাবেন সেখান থেকেই ভালো এবং মন্দ উভয় অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ মিলবে। বেশ মজার বিষয় যে নতুন সেক্টর মানেই নতুন কিছু মানুষের সাথে কমিউনিকেশন এবং তাদের সাথে কাজ করার নতুন অভিজ্ঞতা।

জন্মসূত্রে আমি বাংলাদেশী এবং এক্ষেত্রে অনলাইনে আমার মাঝেমধ্যে সুবিধা হয় যেমন ঠিক তেমনি অসুবিধাও হয়। কারণ অনলাইন সেক্টরে যে বড় বড় প্রকল্প গুলো চলমান এবং ভবিষ্যতেও আসবে অধিকাংশই ইউরোপ, আমেরিকা, রাশিয়া, চীন, কানাডাসহ আরো অন্যান্য কিছু দেশ সেখানে প্রধান। যেখানকার অধিকাংশ দেশের সাথে আমাদের পরিবেশ এবং সময়ের ব্যাপক ব্যবধান রয়েছে।

একটা বিষয়ের উপর কাজ করতে করতে সারাক্ষণ শুধু সেই বিষয়গুলোই মাথাতে ঘুরছে এ কারণে এ বিষয়গুলো উপস্থাপন করলাম। তাছাড়া আমার আজকের লেখার বিষয়বস্তু একটা দিনের কার্যক্রম।

1000005956.jpg

দিনটা ছিল ৩১শে আগস্ট, সকালেই বোনের নাম্বার থেকে কল এবং জানালো যে পুচকু কান্না করছে আমাদের বাড়িতে আসার জন্য। তাই ঘুম থেকে চোখ মুছতে মুছতে উঠেই বাবাকে এগিয়ে নিয়ে আসতে বললাম। যেহেতু, আরেকটু ঘুম দরকার তাই বাবা বাড়ি থেকে বেরোনোর পর আবার ঘুমিয়ে পড়লাম। ঘুম থেকে ওঠার আগেই ফুচকু এসে আমার সাথে দুষ্টুমি শুরু করে দিয়েছিল।

1000005937.jpg
1000005938.jpg
1000005939.jpg

যাইহোক, বিছানা ছেড়ে নিজের কাজ সেরে খাওয়া দাওয়া করে পুচকুকে নিয়ে রাস্তায় বেরিয়েছিলাম। তাছাড়া বিগত রাত থেকেই চলছিল রাধা অষ্টমীর তোর জোর, যে কারণেই রাস্তায়পাড়ার একশ্রেণীর অনুপস্থিতি দেখা যাচ্ছিল ।

1000005942.jpg

পুকুর তৈরির কাজ ও শেষ, পদ্মফুল পাওয়া ভারী মুশকিল। আমার এক ছাত্রের মাধ্যমে খবর পেয়ে পাশের গ্রামে থাকা মোড়লের পুকুর নামক স্থান থেকে কোনোরকম ২/৩ টা ফুল নিয়ে আসতে পেরেছি। তাছাড়া, সত্যি বলতে সকলের এক প্রকার সম্মতি ও ছিল না প্রথম দিকে এই মন্দিরে অষ্টমী উদযাপনের ক্ষেত্রে। যে কারণে আমি পেছনে থেকেই এই সার্বজনীন মন্দিরে অষ্টমী উপলক্ষে খরচের বেশিরভাগেই আর্থিক সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলাম।

অন্যদিকে একটু চালাকি করেই আমার দাদা ও দাদুর কাছে আবদার করেছিলাম যে অনুষ্ঠান করতেই হবে। কারণ, তাঁরা এটা জানে আমি বলেছি মানে করবোই এবং সেইটা ভালোভাবেই হবে। তাই আর না করলো না বরং একটু এগিয়েই কথা বললো।

1000005946.jpg

মোটামুটি, প্রাথমিক পর্বে পাড়ার অধিকাংশই উপস্থিত হয়েছিল। সবার সাথে দেখা ও বেশা মজাই করলাম সবাই।

1000005935.jpg

স্নান শেষ করতে করতেই বিকেল চারটা, এরপর দক্ষিণ পাড়ার বড়মাদের বাড়িতে গেলাম। অষ্টমী উপলক্ষে বাড়ির বিবাহিত মেয়েরাও সকলে এসেছে। এ বাবা! বড় মার সাথে দেখা করার আগেই সেই ছবি তোলার যুদ্ধ।

1000005967.jpg

রাত আটটার দিকে মন্দিরে গিয়েছিলাম তখন হঠাৎ যদি দেখা দিল। ঈশ্বর যেটা করেন সেইটা ভালোর জন্যই কারণ মাঝরাতে যদি সমস্যা হতো তাহলে সমাধান করা সম্ভব ছিল না। তাই দিলাম মনের ঘরে আমাদের বাজার থেকে একটি ২০০ পাওয়ারের বাল্ব নিয়ে এসেছিলাম।

1000005968.jpg

পাড়ার প্রতিটা ঘরে অনুষ্ঠান হলেই বা কি? পাড়ার সার্বজনীন মন্দিরে অনুষ্ঠান মানেই একটা অন্যরকম ব্যাপার। যাক, অবশেষে শান্তি যে আলোর ব্যবস্থা একদমই ঠিকঠাক। এভাবেই সারাদিন অতিবাহিত করেছিলাম।

আমার আজকের লেখাটি এখানেই সমাপ্ত করছি।সকলে ভালো থাকুন, সুস্থ্য থাকুন।

Sort:  

TEAM 8

Congratulations! Your post has been upvoted through @steemcurator08. Good post here should be..

Women Alliance_20250829_141237_0000.jpg

Curated by : @dasudi
 10 hours ago 

Thanks @dasudi 🙏 for your support ☺️

Loading...