Incredible India monthly contest of May #1| How do we control the loneliness of our parents?

in Incredible Indialast month
IMG_20250512_074629_973.jpg

প্রথমেই বলবো প্রতিযোগিতার বিষয়বস্তু অসাধারণ আমার কাছে অনেক বেশিই ভালো লেগেছে। একটা বয়সের পরে প্রতিটা মানুষ এই সময়টা পার করবে। সে সময়ের উপর নির্ভর করে এত সুন্দর একটা প্রতিযোগিতার আয়োজন করার জন্য, প্রথমেই অসংখ্য ধন্যবাদ। এই সময়ের জন্য আমাদের অপেক্ষা করতে হয় না। সময়টা আমাদের জীবনে চলেই আসে। একটা মানুষ জন্মগ্রহণ করা থেকে শুরু করে বৃদ্ধ বয়স পর্যন্ত তাকে এই পৃথিবীতেই বেঁচে থাকতে হয়। আমি মনে করি আমাদের মানুষের জন্য বিষয়টা খুবই পরিপূর্ণ। ইনশাল্লাহ চেষ্টা করব প্রতিটা প্রশ্নের উত্তর সঠিকভাবে দেয়ার জন্য।

@marpa @quotes-haven এবং @gabe.radke

তবে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার আগে আমি আমার কিছু বন্ধুকে এখানে আমন্ত্রণ জানাতে চাই। আপনারা এখানে অংশগ্রহণ করুন এবং আপনাদের নিজের মূল্যবান মতামত শেয়ার করুন।

Do you hold the view that, over time, parents develop a longing for the presence of their children? Please elaborate.

হ্যাঁ, অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে, সময়ের সাথে সাথে বাবা-মায়েরা তাদের সন্তানদের উপস্থিতির জন্য আরও বেশি আকুল হয়ে ওঠেন। এর পেছনে বেশ কিছু মানসিক, সামাজিক ও পারিবারিক কারণ রয়েছে।তবে আমি আমার জায়গা থেকে চেষ্টা করব, এই প্রশ্নের উত্তর সঠিকভাবে তুলে ধরার জন্য। আসলে সামাজিক পারিবারিক মানসিক সব জায়গা থেকেই কিন্তু বাবা-মায়ের এই একাকীত্ব দূর করাটা, আমাদের প্রতিটা সন্তানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটা কাজ। আর এই কাজ আমরা যদি সঠিকভাবে করতে পারি। তাহলেই কিন্তু বাবা-মায়ের কাছে আমরা সঠিক সন্তান হিসেবে এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে পারবো।

বয়সের সাথে একাকিত্ব বেড়ে যায়

যখন বাবা-মায়েরা প্রবীণ হয়ে যায়, তখন তারা অবসরে চলে আসেন, আর ঠিক তখন থেকেই তাদের বন্ধুবান্ধব কমে যায়, এবং দৈনন্দিন জীবনের ব্যস্ততাও অনেকটাই কমে যায়। ফলে একাকিত্ব তাদেরকে গ্রাস করে ফেলে আর ঠিক তখনই তাদের সন্তানদের সঙ্গে সময় কাটানোর জন্য ব্যাকুল হয়ে পড়েন।তারা চায় তাদের সঙ্গে কেউ তো থাকুক সব সময়। যারা কিনা তাদের মনের কথা বুঝবে। তাদেরকে সমর্থন করবে, তাদের ভালো মন্দের খবর রাখবে। তাদের কখন কি প্রয়োজন সবকিছুর খেয়াল রাখবে।

নির্ভরশীলতা বৃদ্ধি অনেক বেশি পায়

বয়স বাড়ার সাথে সাথে আমাদের বাবা-মায়ের শারীরিক এবং মানসিকভাবে দুর্বলতা খুব দ্রুত দেখা দেয়। আর এই জন্য তারা তাদের সন্তানদের ওপর অনেক বেশি নির্ভরশীল হয়ে পড়েন, এবং সেই নির্ভরশীলতা শুধু মাত্র তাদের শারীরিক যত্নের দিকেই নয়, বরং মানসিক সহায়তার দিকেও প্রসারিত হয়। তারা মনে করে তাদের সন্তান তাদের সামনে থাকলে তারা মানসিকভাবে অনেক ভালো থাকতে পারবে। তারা যদি অনেক বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাহলে অবশ্যই তাদের সন্তান তাদের শারীরিকভাবেও সাপোর্ট দিতে পারবে।

IMG_20250512_074509_988.jpg

আবেগ প্রবন হয়ে ওঠে

অনেক সময় দেখা যায় আমাদের বাবা-মায়েরা অতীতের স্মৃতিতে ফিরে যান—যখন তাদের সন্তান ছোট ছিল। তাদের সাথে তারা একসাথে অনেক মুহূর্ত ভাগাভাগি করে নিয়েছিল। একটা সময়ের পরে এই স্মৃতিগুলো তাদের মনে আবেগ তৈরি করে এবং তারা সন্তানদের কাছাকাছি থাকতে চান। তারা মনে করেন তাদের সন্তান সবসময় তাদের কাছে ছোট। এজন্যই হয়তো বা কিছু কিছু বাবা-মা সবসময় বলে থাকে। তোরা কখনোই আমাদের কাছে বড় হোসনি, সব সময় আমাদের কাছে ছোটই ছিলি। আর এখনো ছোট থাকবি, আমরা সব সময় তোদের পাশে আছি তোদের পাশে থাকতে চাই।

সন্তানের ব্যস্ততা ও দূরত্ব বেড়ে যায়

এই পৃথিবীর নির্মম পরিহাস সময়ের সাথে সন্তানরা বড় হয়ে যায়, কাজ ও পরিবার নিয়ে অনেক বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়ে। একটা সময়ের পরে বাবা মায়ের কাছ থেকে অনেক দূরে চলে যায়। কেউবা পাড়ি জমায় প্রবাস জীবনে আবার কেউ নিজের পরিবার-পরিজন নিয়ে একেবারে জন্য দেশ ছেড়ে চলে যায়। এর ফলে বাবা-মায়ের মনে হয় সন্তানরা "দূরে সরে যাচ্ছে", তাদের প্রতি তাদের ভালোবাসা অনেক বেশি বৃদ্ধি পায়। যার কারণে তাদের মাঝে সন্তানদের উপস্থিতির আকাঙ্ক্ষা আরও অনেক বেশি জাগিয়ে তোলে।

মৃত্যুর ভয় ও সময়ের সীমাবদ্ধতা

প্রবীণ বয়সের ছাপ যখন মানুষের জীবনে পড়ে, তখন সময়ের সাথে সাথে মানুষ নিজের মৃত্যুর বিষয়টি নিয়ে আরও সচেতনভাবে উপলব্ধি করেন। আর এজন্যই তারা ভাবেন, যতটা সময় বাকি আছে যেটুকু সময় হাতে আছে, সেটা যেন পুরোপুরি সন্তানদের সাথে কাটানো আনন্দঘন মুহূর্তের মাধ্যমে এই পৃথিবী থেকে বিদায়ের শেষ মুহূর্ত হয়। আর এই কারণে তারা সন্তানের প্রতি আরো বেশি নিজেদের ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ করতে শুরু করে।

সামাজিক মূল্যবোধ ও সংস্কৃতি উপর প্রভাব

বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ার মতো দেশের মধ্যে সমাজে পারিবারিক বন্ধন খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাবা-মায়েরা সব সময় আশা করেন যে সন্তানরা সবসময় তাদের পাশে থাকবে, এবং এই প্রত্যাশা থেকেই তারা তাদের সন্তানদেরকে সব সময় পাশে রাখার চেষ্টা করে। তারা মনে করে মৃত্যুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত যদি তাদের সন্তান তাদের পাশে থাকে, তাহলে অবশ্যই তারা ভালো থাকতে পারবে।

সব কিছু মিলিয়ে বলা যায়, সময়ের সাথে বাবা-মায়ের প্রতি সন্তানের চাওয়া পাওয়া শুধুমাত্র দায়িত্ব পালনের বিষয় নয়। তাদের আবেগ, নিরাপত্তা, ভালোবাসা তার সাথে সাথে জীবনের শেষ পর্যায়ে শারীরিক এবং মানসিক শান্তি খোঁজার সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত হয়ে থাকে। আমার কাছে মনে হয় এজন্যই হয়তো বা বাবা-মা চেষ্টা করে, সময়ের সাথে সাথে তাদের সন্তানদেরকে তাদের কাছে রাখার জন্য। কারণ তারা চায় না তাদের সন্তান তাদের কাছে দূরে সরে যাক। জীবনের একটা পর্যায়ে সব মানুষকেই এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হয়। তবে প্রতিটা মানুষ সন্তানের মায়া কাটিয়ে এই পৃথিবী থেকে যাওয়ার আগে, সন্তানকে প্রাণভরে নিজেদের কাছে রাখার চেষ্টা করে।

How do we control the loneliness of our parents?
IMG_20250512_074519_348.jpg

জীবনের একটা সময়ের পরে যখন বাবা-মা বৃদ্ধ হয়ে যায়। তখন তাদের একাকীত্ব খুবই বাস্তব এবং গুরুত্বপূর্ণ একটা সমস্যা। এই সময়ে তাদের পাশে থাকা মানসিকভাবে তাদেরকে সাপোর্ট দেয়াটা খুবই প্রয়োজন। নিয়মিত তাদেরকে সময় দেয়া, আপনি যদি তাদের কাছ থেকে দূরে থাকেন তাহলে অবশ্যই চেষ্টা করবেন প্রতিদিন কল করে তাদেরকে সান্ত্বনা দেয়ার জন্য। তাদের সাথে কথা বলার জন্য। ভিডিও কলের মাধ্যমে তাদের মানসিক শান্তির ব্যবস্থা করা। যদি পারেন তাহলে অনুরোধ করব সপ্তাহে দু একদিন এসে তাদের সাথে দেখা করে যাবেন, তাদেরকে সময় দেয়ার চেষ্টা করবেন।

তাদের যে সকল কাজ পছন্দের সেই কাজগুলোর মধ্যে অংশগ্রহণ করার চেষ্টা করবেন। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় বাবা-মা বাগান করা গান শোনা, টিভি দেখা বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠান পরিবারের সাথে বসে দেখার মধ্যে আনন্দ উপভোগ করে থাকে। যদি পারেন তাহলে অবশ্যই তাদের এই আনন্দের মুহূর্ত গুলোর সময় তাদের পাশে থাকার চেষ্টা করবেন। তাদেরকে পুরনো শখ রয়েছে, তার মধ্যে যদি কিছু অপূর্ণতা থাকে তাহলে সেগুলো পূর্ণতা করতে সাহায্য করুন।

সামাজিকভাবে সক্রিয় থাকতে তাদেরকে উৎসাহিত করুন ।মাঝে মাঝে দেখা যায় আমাদের সমাজের মধ্যে বয়োজ্যেষ্ঠদের জন্য বিভিন্ন ধরনের ক্লাব তৈরি করা হয়ে থাকে। সেই সাথে বিভিন্ন ধরনের ধার্মিক অনুষ্ঠান কিংবা ওয়াজ মাহফিল বা বিভিন্ন ধরনের বৈঠকখানা তৈরি করা হয়ে থাকে। প্রতিবেশীদের সাথে সময় কাটাতে তাদের উৎসাহ দিন, এতে করে তারা একাকীত্ব থেকে নিজেদেরকে কিছুটা হলেও লাঘব করতে পারবে।

পরিবারের অন্যান্য সদস্যদেরকে অবশ্যই তাদেরকে সাপোর্ট করার জন্য বলবেন। যেমন আপনার ছেলে মেয়ে যদি আপনার বাবা-মায়ের সাথে সময় কাটাতে উৎসাহিত হয়। তাহলে অবশ্যই তাদেরকে বলবেন তাদের সাথে সুন্দরভাবে সময় কাটাতে। এতে করে দেখা যাবে তারা তাদের একাকীত্ব থেকে কিছুটা হলেও বের হয়ে আসতে পারবে। আমাদের সকলেরই উচিত আমাদের বাবা-মায়ের অনুভূতিগুলো বোঝার চেষ্টা করা। আমরা যদি তাদের অনুভূতিগুলো বোঝার চেষ্টা করে, তাদেরকে সঙ্গ দেয়ার চেষ্টা করি। তাহলে আমার মনে হয় তারা একাকীত্ব কখনোই বোধ করবে না।

What are the main reasons behind the loneliness of parents?
IMG_20250512_074630_222.jpg

আমাদের বাবা-মায়ের একাকিত্বের পেছনে অনেক ধরনের সমস্যা রয়েছে। তার মধ্যে সামাজিক মানসিক এবং পারিবারিক সমস্যা ও রয়েছে। বর্তমান সময়ে আধুনিকতার ছোঁয়ায় আমরা সন্তানেরা এতটাই ব্যস্ত হয়ে পড়েছি। বাবা-মা কে ঠিকমত সময় দিতে পারি না। মাঝে মাঝে দেখা যায় কর্মব্যস্ততা, পড়াশোনার ব্যস্ততা অনেকে প্রবাস জীবনে রয়েছে, তাদের ব্যস্ততা সবকিছু মিলিয়ে সন্তানের ব্যস্ততার কারণে তার বাবা-মা একাকীত্ব বোধ করা শুরু করে।

যুগের পরিবর্তনে বর্তমান সময়ে যৌথ পরিবার ভেঙে ফেলে দিয়ে, একক পরিবার গঠন করা হচ্ছে। আগেকার দিনের কথা যদি আমরা কল্পনা করি। তাহলে প্রতিটা পরিবার ছিল যৌথ পরিবার। ছোট থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত সবাই কিন্তু পরিবারের সাপোর্ট পেয়েছে। কিন্তু বর্তমান সময়ে আমরা এত বেশি আধুনিক হয়ে গেছি। যার কারণে আমরা যৌথ পরিবার গঠন করতে অনীহা প্রকাশ করি। আমাদের একক পরিবার অনেক বেশি প্রয়োজন। বিয়ের পরেই ছেলের বউ ছেলেকে নিয়ে আলাদা হয়ে যায়। নাতি-নাতি নিয়ে আলাদা বসবাস করার চেষ্টা করে, এতে করে দেখা যায় বাবা-মা একেবারেই একা হয়ে পড়ে। যার কারণে তারা একাকীত্ব বোধ করা শুরু করে।

বর্তমান যুগের মানুষ আধুনিকতার ছোঁয়া পেয়ে ভার্চুয়াল জগতে বসবাস করতে অনেক বেশি পছন্দ করে। যার কারণে তার বাস্তব সম্পর্ক সামাজিক সম্পর্কের মধ্যে দুর্বলতা দেখা দিয়েছে। এত বেশি আমরা সামাজিক সোশ্যাল মিডিয়ার মধ্যে সময় কাটাতে পছন্দ করি। নিজের পরিবারের মানুষগুলোকে সময় দেয়াটা আমাদের কাছে তেমন একটা গুরুত্বের মনে হয় না। যার কারনেও কিন্তু বাবা-মা একাকিত্বের মধ্যে পড়ে যায়।

একটা সময় কিন্তু আমাদের বাবা-মা কর্মব্যস্ততার মাধ্যমে নিজেদের জীবন পার করেছে। যখন কোন মানুষ চাকরি কিংবা সংসার থেকে অবসর গ্রহণ করে। তখন কিন্তু তারা নিজেদেরকে অনেক বেশি একাকিত্বের মধ্যে রেখে দেয়। তারা মনে করে তারা একেবারেই অপ্রয়োজনীয় জিনিস হয়ে গেছে। তারা নিজেদেরকে অবমূল্যায়ন করার চেষ্টা করে। বার্ধক্য জনিত সমস্যার কারণে একটা সময়ের পরে দেখা যায়, তারা সঠিকভাবে নিজেদের শারীরিক অসুস্থতার কারণে ঘর থেকে বের হতে পারে না। সমাজের মানুষের সাথে সঠিকভাবে মেলামেশা করতে পারে না। যার কারণে তারা ধীরে ধীরে নিজেদেরকে একাকিত্বের মধ্যে ঘিরে ফেলে।

আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় সমাজের মানুষ কিংবা পরিবারের মানুষ, বয়স্ক মানুষের কথার মধ্যে তেমন একটা গুরুত্ব দেয় না। গুরুত্ব না দেওয়ার কারণও কিন্তু একাকিত্বের মধ্যে পড়ে। সবার শেষে আমি যে কথাটা বলব, সেটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সেটা হচ্ছে সঙ্গী হারিয়ে ফেলা। বয়স হওয়ার সাথে সাথে যখন একজন মানুষ তার সঙ্গী হারিয়ে ফেলে। তখন কিন্তু ভেতর থেকে সে অনেকটাই ভেঙ্গে পড়ে। একাকিত্বের মধ্যে নিজেকে বন্দী করে ফেলে। কারণ যেই মানুষটার সাথে সে নিজের মনের কথা শেয়ার করত। সেই মানুষটা যখন হঠাৎ করে তাকে ছেড়ে চলে যায়। সে কিন্তু একেবারেই একা হয়ে পড়ে, এটাও কিন্তু একাকীত্ব হওয়ার সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশ হতে পারে।

চেষ্টা করেছি প্রতিটা প্রশ্নের উত্তর নিজের জায়গা থেকে সঠিক ভাবে দেয়ার জন্য। জানিনা প্রতিটা প্রশ্নের উত্তর দিতে পেরেছি কিনা, যদি ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। সবাই ভালো থাকুন আল্লাহ হাফেজ।

Sort:  
Congratulations! Your post has been upvoted by Team 3.


IMG-20250418-WA0030.jpeg

Curated by : @josepha

 last month 

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাকে সাপোর্ট দেয়ার জন্য আপনাদের সাপোর্ট আমাদেরকে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করে থাকে।

Loading...