Korean diplomacy in food menu
পুরো দিন গণমাধ্যমের দৃষ্টির কেন্দ্রবিন্দুতে থাকার পর উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উন এবং দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে-ইন সযত্নে তৈরি ভোজে অংশ নিচ্ছেন।
জুরিখে রেইনফেলডার বিয়েরহস রেস্তোরাঁয় পরিবেশিত কড়া বাদামি আলুর তৈরি সুইস মেনু ‘রোস্তি’, যেটি দুই কোরিয়ার নেতাদের নৈশভোজেও থাকছে।
তৃপ্তির ভোজে রাজনীতির রূপান্তরের চেষ্টা এটাই প্রথম না হলেও কিমের ফেরার আগে আজকের রাতের এই ভোজ দুই কোরিয়ার কূটনীতিতে ইতিবাচক ছাপ ফেলবে বলে মনে করা হচ্ছে।
বিগত বছরগুলোতেও কূটনৈতিক মিলনমেলায় খাবার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
এবার দুই কোরিয়ার নেতার মিলনমেলায় এই কূটনৈতিক ভোজে কি কি পদ থাকছে তা নিয়ে বিবিসি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
খবর > বিশ্ব
2198
Shares
খাবারের মেনুতে কোরীয় কূটনীতি
নিউজ ডেস্ক, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published: 2018-04-27 18:15:58.0 BdST Updated: 2018-04-27 19:31:17.0 BdST
জুরিখে রেইনফেলডার বিয়েরহস রেস্তোরাঁয় পরিবেশিত কড়া বাদামি আলুর তৈরি সুইস মেনু ‘রোস্তি’, যেটি দুই কোরিয়ার নেতাদের নৈশভোজেও থাকছে।
জুরিখে রেইনফেলডার বিয়েরহস রেস্তোরাঁয় পরিবেশিত কড়া বাদামি আলুর তৈরি সুইস মেনু ‘রোস্তি’, যেটি দুই কোরিয়ার নেতাদের নৈশভোজেও থাকছে।
Previous Next
পুরো দিন গণমাধ্যমের দৃষ্টির কেন্দ্রবিন্দুতে থাকার পর উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উন এবং দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে-ইন সযত্নে তৈরি ভোজে অংশ নিচ্ছেন।
তৃপ্তির ভোজে রাজনীতির রূপান্তরের চেষ্টা এটাই প্রথম না হলেও কিমের ফেরার আগে আজকের রাতের এই ভোজ দুই কোরিয়ার কূটনীতিতে ইতিবাচক ছাপ ফেলবে বলে মনে করা হচ্ছে।
বিগত বছরগুলোতেও কূটনৈতিক মিলনমেলায় খাবার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
এবার দুই কোরিয়ার নেতার মিলনমেলায় এই কূটনৈতিক ভোজে কি কি পদ থাকছে তা নিয়ে বিবিসি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
এই খাবারের প্রতিটি গ্রাস হবে অত্যন্ত প্রতীকী। কোনো খাবার আসবে নেতাদের নিজ শহর থেকে; কোনোটার উৎস হবে অসামরিক এলাকা, যেখানে দুই পক্ষ বৈঠকে বসছে।
উদাহরণস্বরূপ সেখানে থাকছে-
উত্তর কোরিয়ার বিখ্যাত কোল্ড নুডলস ‘পিয়ংইয়াং নায়েংমিউন’
কিম জং উনের যৌবন কাটানো সুইজারল্যান্ডের ‘সুইস পটেটো রোস্তি’
প্রেসিডেন্ট মুন জে-ইনের নিজ শহর থেকে ‘সিফুড’
অসামরিক অঞ্চলে উৎপন্ন সবজির সঙ্গে ‘বিবিমবাব’
সাড়ে ছয় দশকের বৈরিতার অবসান ঘটিয়ে কোরীয় উপদ্বীপে শান্তি ফিরিয়ে আনতে ঐতিহাসিক ঐকমত্যে পৌঁছেছে উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া।
দুই দেশের সীমান্তবর্তী অসামরিক অঞ্চল পানমুনজম গ্রামে শুক্রবার এক ঐতিহাসিক বৈঠকের পর কিম ও মুনের এই যৌথ ঘোষণা আসে বলে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলোর খবর।
Source : https://bangla.bdnews24.com/world/article1488255.bdnews
খুব সুন্দর পোস্ট ভাই...
Thank you