কান্তারা-দ্যা লেজেন্ড||মুভি রিভিউ
হ্যালো আমার বাংলা ব্লগবাসী।আশা করি সবাই ভালো আছেন।আমিও ভাল আছি। পোস্টে ভিন্নতা আনা অনেক প্রয়োজন।আর সেজন্য আজ আপনাদের মাঝে নিয়ে আসলাম অসাধারণ একটি মুভি রিভিউ।
আজ যে মুভিটির রিভিউ দেব সেটির নাম কান্তারা।কন্নড় ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি একের পর এক দারুন মুভি উপহার দিয়ে যাচ্ছে।এই মুভিটির কথা আমি ইউটিউব থেকে জানতে পারি। গতকাল ছুটির দিন তাই ভাবলাম মুভিটি দেখেই নেওয়া যাক।
মুভির নাম | কান্তারা-দ্যা লেজেন্ড |
---|---|
মুভি ইন্ডাস্ট্রি | কন্নড় |
পরিচালক | ঋষভ শেঠি |
অভিনয়ে | ঋষভ শেঠি,অচ্যুত কুমার,প্রমোদ শেঠি,সপ্তমী গৌড়া |
মুক্তির তারিখ | ৩০/৯/২০২২ |
সংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃ
মুভির প্রথমেই আমরা একজন রাজা কে দেখতে পাই।রাজার ধন সম্পদের অভাব নেই,কিন্তু রাজার একটা জিনিসেরই অভাব সেটা হল সুখ।রাজা সুখের খোজে অনেক সাধু সন্ন্যাসীর কাছে যান।কিন্তু সুখ পান না।তখন এক সন্ন্যাসী রাজাকে বলেন তুমি রাজ্য থেকে সাময়িক সময়ের জন্য বেড়িয়ে পড়।সুখ তোমাকে খুজে নেবে।
এটা শুনে রাজা বেড়িয়ে পড়েন,অনেক তীর্থস্থানে যান,কিন্তু সুখের খোজ পান না।এভাবে অনেক কাল কেটে যায়।রাজা হতাশ হয়ে বাড়ি ফিরছিলেন বনের মাঝে দিয়ে,তখন তিনি একটি ডাক শুনতে পান।সেই ডাক অনুসরণ করে তিনি একটি পবিত্র পাথরের কাছে উপস্থিত হন।আর সেটি দেখে রাজার মনে সুখ ফিরে আসা,রাজার হাত থেকে তরবারি পড়ে যায়।রাজা সেই পাথর নিজের রাজ্যে আনার জন্য তুলতে যাবেন তখনই, অনেক লোক তার পেছনে চলে আসে এবং হাতজোড় করে রাজাকে বলেন,"ইনি আমাদের দেবতা পাঞ্চুরলি।ইনি আমাদের বিপদ আপদ থেকে রক্ষা করেন।আপনি ইনাকে নিয়ে গেলে আমাদের কি হবে? কে রক্ষা করবে?
তখন হঠাৎ একজন লোকের মাঝে পাঞ্চুরলি আবির্ভূত হয়।এবং রাজা কে বলতে থাকেন,আমি এদের রক্ষাকর্তা।তুমি আমাকে নিজের সুখের জন্য নিয়ে গেলে এদের রক্ষা করবে কে? তবে একটি শর্তে তুমি আমাকে নিয়ে যেতে পার।এই বলে পাঞ্চুরলি একটি চিৎকার করে।আর বলে,আমার এই চিৎকার যত দূর থেকে শোনা যাবে ততখানি জমি এই লোকদের দান করে দিতে হবে।এরা বংশ পরিক্রমায় সেখানে বাস করবে।এই জমি কখনো ফেরৎ নেওয়া যাবে না।কখনো ফেরৎ নিলে আমি হয়ত ক্ষমা করে দেব।কিন্তু আমার সাথে থাকে গুলিগা।সে তোমাকে কখনোই ক্ষমা করবে না।
রাজা সব শর্ত মেনে নিয়ে পাঞ্চুরলি কে বাড়িতে নিয়ে আসেন।এবং সেই সাথে রাজার জীবনে সুখ শান্তি ফিরে আসে।
এখানে থেকে দৃশ্য ২০ বছর এগিয়ে যায়।আমরা দেখতে পাই একটি পরিবারের ৩জন স্বামী,স্ত্রী ও বাচ্চা হেটে যাচ্ছে।বাচ্চাটি জানতে চায় রাজা সাহেব আমাদের জমি দান করেছেন,কিন্তু উনার ছেলে এখন সে জমি ফেরৎ কেন নেবে?এটা অন্যায়।তখন ছেলেটির মা বলে,তার জমি তিনি ফেরৎ নেবেন তাতে অন্যায় কি? চলো ভূতা কোলা তে দেরি হয়ে যাচ্ছে।
ভূতা কোলা হল এই অঞ্চলের আদিবাসী দের অনেক বড় একটি উৎসব।এইদিনে পাঞ্চুরলির পুজা করা হয়।এবং বিশেষ একটি নৃত্য প্রদর্শন করা হয়।এই নৃত্য প্রদর্শন করে একজন পুরুষ।এবং বংশ পরম্পরায় একই পরিবারের পুরুষরাই শুধু এই নৃত্য প্রদর্শন করতে পারবে।আর আমরা প্রথমে যে ছেলে কে দেখেছি,তার বাবাই সেই নৃত্য প্রদর্শক।এই নৃত্যের মধ্যে দিয়ে পাঞ্চুরলি তাদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে,এবং বিপদ সম্পর্কে আগাম
এরপর আমরা দেখতে পাই সেই রাজার ছেলে তার একজন জনপ্রতিনিধির সাথে কথা বলছে।সে বলছে,আমার জমি আমাকে ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা কর জলদি,নইলে আমি কোর্টে যাব।তখন জনপ্রতিনিধি বলেন,এই জমি দেবতার।এখন ফিরিয়ে নিলে অমঙ্গল হবে।এমন কথা বলবেন না।এর মাঝে নৃত্য শুরু হয়।
এবং নাচার এক পর্যায়ে নর্তক এর শরীরে **পাঞ্চুরলি চলে আসেন।সে রাজার ছেলেকে বলে জমি তোমার বাবা আমার নামে গ্রাম বাসীদের দান করেছিল।বিনিময়ে আমি তার জীবনে সুখ ফিরিয়ে দিয়েছি।তুমি জমি চাইলে নিতে পারো।কিন্তু আমার দান আমাকে ফিরিয়ে দিতে হবে।তখন রাজার ছেলে বলে তুমি পাঞ্চুরলি নও।নর্তক তুমিই এগুলো পাঞ্চুরলির নামে বলে আমাকে ঠকাচ্ছ।আমি আমার জমি নিয়েই ছাড়ব।তখন নর্তকের মাঝে থাকা পাঞ্চুরলি বলেন,যদি জমি না দেয় গ্রাম বাসী তবে কোর্টে যাবে তো? কোর্টের সিড়িতেই তোমার বিচার হবে।আর আমি নর্তক না পাঞ্চুরলি এটা নিয়ে সন্দেহ আজকেই মিটিয়ে দিচ্ছি।আমি যদি পাঞ্চুরলি হই তবে আজকের পর আমাকে আর কেউ দেখতে পাবে না।এই বলে সে বনের মাঝে দৌড় দেয়।লোকজন সবাই তার পিছে দৌড় দেয়।এবং একটু পর সবার সামনেই সে নর্তক অদৃশ্য হয়ে যায়।
এরপর থেকে তাকে আর কখনো খুজে পাওয়া যায় নি।আর রাজার ছেলে কোর্টে গিয়েছিল।কিন্তু সিড়িতেই সে রক্তবমি করতে করতে মারা যায়।
এরপরের দৃশ্য আবার ২০বছর পর চলে যায়।সেখানে আমরা দেখি ঐ গ্রামে কাম্বালা উৎসব চলছে।কাম্বালা মানে মহিষের লড়াই।মহিষের সাথে তার মালিক কেও দৌড়াতে হয়।এই দৌড়ে যার মহিষ কম সময়ে সিমানা অতিক্রম করে সে জেতে।সেখানেই আমরা প্রথম এই মুভির নায়ক কে দেখতে পাই।তার নাম শিভা।শিভা তার মহিষ কে নিয়ে অংশ নেয়। সে সব থেকে ভাল করে এবং সে জেতে।কিন্তু কমিটির মেইন সদস্য দিবাকার জমিদার এর চামচা।সে দুর্নীতি করে জমিদার এর মহিষগুলো কে প্রথম করে দেয়।তখন শিবা দিবাকর কে বলে সে দুর্নীতি করছে।তখন দিবাকর এর সাথে তার মারামারি হয়।
যেহেরতু দিবাকর জমিদার এর চামচা তাই জমিদার এর লাঠিয়াল রাও শিবার সাথে মারামারি শুরু করে।এখানে আমরা একটি দুর্দান্ত ফাইট সিন দেখতে পাই।মার খেয়ে সবাই পালিয়ে যায়। জমিদার শিবার সাহস দেখে মুগ্ধ হয়।তিনি শিবাকে পরের দিন তার বাড়ি গিয়ে মেডেল আনতে বলেন।শিবা পরের দিন জমিদার বাড়ি গেলে জমিদার মেডেল ফিরিয়ে দেন,এবং তার লাঠিয়াল বাহিনীর প্রধান কে চড় মারেন শিবার সাথে মারামারি করার জন্য।ফলে জমিদার এর প্রতি শিবার সম্মান বেড়ে যায়।জমিদার শিবাকে ভূতা কোলার জন্যও টাকা দেন।
স্ক্রিনশট ফ্রম মিডিয়া প্লেয়ার
এরপরের দৃশ্য চলে যায় থানায়।থানার নতুন অফিসারের প্রতি দায়িত্ব পড়ে বনের সম্পত্তির সীমানা নির্ধারণ করে আবার বনবিভাগ কে বুঝিয়ে দেওয়া এবং বনের পশু দের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা।তাই উনি বন পরিদর্শনে যান এবং দেখতে পান গ্রামের লোকজন সেখানে থেকে গাছ কেটে নিয়ে যাচ্ছে।তখন নতুন অফিসার তাদের থামান এবং গাছ কাটতে নিষেধ করেন,আর বলেন যে এখন থেকে বনে সব করার জন্য অনুমতি নিতে হবে।
তখন শিবা সেদিক দিয়ে তার বন্ধুদের সাথে যাচ্ছিল শিকারে।সে এগুলো শুনতে পায় আর অফিসার কে বলে বন আমাদের বাড়ি,তো বন থেকে নেব না তো কোথা থেকে নেব।আর শিকার যদি করতে না দাও,তবে লাইসেন্স কেন দিয়েছ বন্দুকের।আমরা করব।তুমি পারলে আটকাও।এখানে থেকেই শিবার সাথে অফিসার এর দ্বন্দ্ব শুরু হয়।
এরপর রাতে শিবা শিকার করতে যায়।সেখানে সে একটি শুকর দেখতে পেয়ে গুলি করে।কিন্তু পরে দেখে সেখানে কোন শুকর নেই।তার বন্ধুরা বলে সেখানে কোন শুকর ছিল না।এভাবে অনেকক্ষণ পর তারা একটি শূকর দেখতে পায় এবং শিকার করে বাড়িতে নিয়ে আসে।
কিন্তু সেদিন শিবা স্বপ্নে দেখে সে একটি বনের ভেতর দাঁড়িয়ে আছে,তার সামনে একটি বন্য শুকর। শুকর টি তার দিকে তেড়ে আসছে এবং এসে তার বুকে আঘাত করে।এই দেখে শিবা চিৎকার করে ঘুম থেকে জেগে ওঠে।এবং তার মা তাকে বকা দেয় এবং শুকর শিকার করতে নিষেধ করে।
এরপর আমরা দেখি ভূতা কোলার দিন চলে এসেছে।শিবার ভাই গুরবা ভূতা কোলায় এখন নর্তক।তবে এর আগে পাঞ্চুরলির সেই মূর্তি কে জমিদার বাড়ি থেকে মন্দিরে আনতে হয়।এবং আসার সময় পটকা ফুটাতে থাকে একটি লোক। এই পটকার আওয়াজ পুলিশ অফিসার শুনতে পায় এবং সে রাগ হয়ে ভূতা কোলার জায়গায় চলে আসে।এবং সেই লোকের হাত থেকে পটকার ব্যাগ কেড়ে নেয় এবং চড় মারে।তখন সেখানে শিবা চলে আসে এবং অফিসার এর থেকে ব্যাগ কেড়ে নেয়।এবং অফিসার কে বলে পটকার আওয়াজে তোমার বনের প্রাণিদের সমস্যা হচ্ছে,তারা কি তোমার কাছে নালিশ করেছে?
তখন তর্কাতর্কি শুরু হয়,এবং অফিসার এক পর্যায়ে তাদের ধর্ম নিয়ে কটু মন্তব্য করলে শিবা রেগে গিয়ে অফিসার এর সাথে মারামারি শুরু করে।কিন্তু জমিদার এসে তাদের আটকায় এবং অফিসার কে চলে যেতে অনুরোধ করে।এরপর কোন ঝামেলা ছাড়াই ভূতা কোলা শেষ হয়। এর মাঝে শিবার তার ক্রাশ লীলা কে দেখতে পায়।লীলা বনরক্ষীর ট্রেনিং নিতে গিয়েছিল।শিবা লীলাকে একটি চিমটি দেয়।লীলা এতে রেগে যায় এবং তার বাবা কে বলে দেওয়ার হুমকি দেয়।।
এরপর পরদিন সকালে আমরা দেখতে পাই লীলা তার বাবাকে নিয়ে শিবার বাড়িতে এসেছে।শিবা ভয় পেয়ে যায়।এখানে বেশ মজার কিছু সংলাপ আছে।কিন্তু দেখা যায় লীলার বাবা এসেছে শিবা যেন জমিদার এর সাথে কথা বলে লীলা কে যেন বনরক্ষীর চাকুরি নিয়ে দেয়।শিবা জমিদার এর সাথে কথা বলে লীলার চাকুরি নিয়ে দেয়।এবং এখান থেকেই লীলা শিবার প্রেমে পড়তে থাকে।
এরপর বনদফতর থেকে অফিসার এর উপর চাপ আসে তারাতারি জায়গা খালি করার জন্য।তখন অফিসার তার থানার সবাইকে দায়িত্ব বুঝাতে থাকে এবং লীলা সেখানে এসে জয়েন করে। তখন অফিসার বলে সুপারিশ নিয়ে চাকুরি করা লোক আমার পছন্দ না।চলো আজ তোমার যোগ্যতা দেখব। আজ তোমার এলাকায় যাব,এলাকাবাসীকে তোমার বোঝাতে হবে তারা বনের সীমানায় আছে তাদের সেখান থেকে বের হতে হবে।
এরপর অফিসার সবাইকে নিয়ে শিবাদের গ্রামে যায়। গিয়ে সবাইকে বুঝাতে থাকে।কিন্তু গ্রামের লোকজন না বুঝে মারামারি শুরু করে।আর অফিসার যার হাতে থেকে পটকার ব্যাগ নিয়েছিল সেই লোক এখানে এসে অফিসারের সাথে আবার তর্ক করে।এবং অফিসার তাকে চড় মারে৷ তখন শিবা সেখানে চলে আসে এবং পুলশের লোকদের সাথে মারামারি করতে থাকে।কিন্তু পুলিশের লোক সংখ্যা বেশি হওয়ায় শিবা তাদের সাথে জিততে পারে না।তখন পুলিশ অফিসার শিবার কানের পাশ দিয়ে একটি গুলি করে এবং সেই গুলির আঘাতে শিবার কান থেকে রক্ত বের হওয়া শুরু হয়। তখন পুলিশ অফিসার বলে যে গুলিটা মিস হয়নি আমি ইচ্ছে করেই নিশানা তোমার কানে লাগিয়েছি এরপর যদি তুমি আবার ঝামেলা করো তাইলে তোমার মাথায় গুলি করবো।
এখানে বিরতি হয়
আমার মতামতঃ
২০২২ সালে আমার দেখা অন্যতম ভাল মুভি এটি।সবার অভিনয়,মুভির কাহিনি অসাধারণ। তাছাড়া মুভিটি ভারতীয় একটি জনগোষ্ঠির সংস্কৃতি অনেক সুন্দরভাবে তুলে ধরেছে।আমার অনেক ভাল লেগেছে।
ভাইয়া দেখে ভালো লাগলো যে আপনার আজকে একটি ভিন্নধর্মী পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আসলে ব্যস্ত জীবনে ছবি দেখার সময় খুবই কম পাই। তবে কান্তারা দা লিজেন্ড ছবিটির রিভিউ দেখে আমার মুভিটি দেখার ইচ্ছে হচ্ছে।
মুভি টি অনেক সুন্দর। আশা করি দেখলে ভাল লাগবে।
যদিও মুভির অভিনেতারা খুব একটা বিখ্যাত নয় বলেই আমার মনে হয় তবে এ ধরনের মুভি দেখতে আমার বেশ ভালো লাগে। আজই খুজে দেখব ফ্রি দেখা যায় কিনা। লিংক জানা থাকলে শেয়ার করলে উপকৃত হব।
লিংক জানা আছে। আপনি আমাদের ডিস্কর্ড জেনারেল চ্যাটে মেনশন দিন।
আপনাদের আজকের মুভি রিভিউ আমি পড়বো না। 😁কারণ এখনো এই সিনেমাটা দেখে শেষ করতে পারেনি। ইচ্ছা আছে সিনেমাটা দেখব, সুতরাং আপনার লেখা পড়লে হয়তো সে আগ্রহটা কমে যাবে। তবে যদি সিনেমার দেখার পর সময় পাই তাহলে অবশ্যই একসাথে প্রথম পর্ব এবং দ্বিতীয় পর্ব পড়ে নেব । তবে যতদূর মনে হচ্ছে পোস্ট টা লেখার পেছনে আপনি যথেষ্ট পরিশ্রম দিয়েছেন।
অনেক জোস একটি মুভি দাদা। আগে মুভি দেখে পরে রিভিউ পড়িয়েন। আমার এই বছরে দেখা সেরা মুভি। ধন্যবাদ দাদা সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
মুভিটি এখনো দেখা হয়ে উঠে নি,তবে দেখব ভাবছি।অনেকজনের রিভিউ এই দেখলাম সবাই পজেটিভ রিভিউ দিয়েছে।তবে আপনার এক্সপ্লেনেশনটা ভালো ছিল।
দেখে ফেলুন ভাই অসাধারণ মুভি৷ ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে উৎসাহ দেওয়ার জন্য।
আগেই বলে রাখছি, গল্পটা ভালো করে পড়লাম না। কারণ তাহলে স্পয়েল হয়ে যাবে। 😃এই মুভির রিভিউ এর আগেও পেয়েছি বেশ কয়েকজনের থেকে। ভারতীয় চলচ্চিত্রে আলাদা প্রভাব রাখবে এই সিনেমা।আজ দেখব ভাবছি। তুমি সুন্দর ডিটেইইলসে বর্ণনা দিয়েছো দেখলাম। অনেক শুভেচ্ছা রইলো।
ধন্যবাদ দিদি। তোমার জন্যও শুভ কামনা রইল।