সিলেটের ড্রিমল্যান্ড পার্কে কিছুক্ষণ
বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন ? আশা করি ভালোই আছেন, আমিও আলহামদুল্লিাহ ভাল আছি।
হঠাৎ করে অনেক ঠান্ডা পড়া শুরু হয়ে গিয়েছে। আজকে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৬ ডিগ্রি কিন্তু feels like দুই ডিগ্রী ছিল।তাহলে চিন্তা করুন! বেশ ভালোই ঠান্ডা পড়া শুরু হয়ে গিয়েছে। শুনেছি বাংলাদেশে এখনো প্রচন্ড গরম। আমাদের এখানে অতটা ঠান্ডা ছিল না, দুইদিন ধরে একটানা বৃষ্টি হয়েছে। এই বৃষ্টির কারণেই হঠাৎ ঠান্ডা পড়া শুরু হয়ে গিয়েছে।এদিকে বাচ্চাদের স্কুল এক সপ্তাহের জন্য ছুটি রয়েছে। এখন আর বেশি বাইরে বের হতে হবে না। ঘরের মধ্যে তো সবসময় সেন্ট্রাল হিটার অন করা থাকে তাই অতোটা কষ্ট হয়না।কিন্তু বাইরে গেলে প্রচন্ড ঠান্ডা অনুভূত হয়। যাইহোক এবার চলে যাচ্ছি মূল পর্বে।যখন বাংলাদেশে গিয়েছিলাম তখন বেশিরভাগ সময়ই আমাদের কেটেছিল সিলেটে।এছাড়া ঢাকা, ফরিদপুর ও কক্সবাজারেও কিছুটা দিন আমরা কাটিয়েছিলাম। যেহেতু সিলেটে বেশি সময় কাটিয়েছিলাম তাই সিলেটের ফটোগ্রাফি গুলোই বেশি ক্যামেরাবন্দি করতে পেরেছি।আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি সিলেট ড্রিমল্যান্ড পার্কের কিছু ফটোগ্রাফি।আমাদের বাসা থেকে খুব বেশি দূরে ছিল না, গাড়িতে মাত্র ৩০ মিনিটের পথ।যত বারই সিলেটে যাই ততবারই একবার ঘুরে আসি সেখান থেকে।আর বাচ্চাদের কথা কি বলবো, তার তো পার্কের নাম শুনলেই অস্থির। বিভিন্ন জায়গায় ঘোরাঘুরি থেকে তারা পার্কেই বেশি ইনজয় করে। যাইহোক তাহলে এক নজরে দেখে নেয়া যাক আমার আজকের ফটোগ্রাফি গুলো।
ভেতরে খুবই সুন্দর, অনেক গাছপালা দিয়ে সাজিয়েছে পার্কটি।অবশ্য এই পার্কে ঢুকতে হলে জন প্রতি ২০০ টাকা করে দিতে হবে।
চমৎকার জবাব ফুল দেখতে পাচ্ছেন ঝুলে রয়েছে। অনেকগুলো ফুল ফোটে রয়েছে দেখতে পেলাম।
উপরেও সুন্দর করে সজ্জিত করে রেখেছে।
চরকিও রয়েছে এখানে।তবে বাচ্চারা এটায় উঠতে চায়নি।
পার্কের মধ্যে রেস্টুরেন্ট দেখতে পেলাম, যদিও এখানে যাওয়া হয়নি।
রাইড গুলো দেখতে পাচ্ছেন, সবগুলোতেই তারা উঠেছিল।
হার্ট শেপ দিয়ে কত সুন্দর ভাবে ডিজাইন করে রেখেছে। এখানে সকলে ফটো তুলে।
পানির মধ্যে বোটের ব্যবস্থাও ছিল, যেহেতু সন্ধ্যা লেগে গিয়েছিল তাই আর উঠা হয়নি।
ঢেঁকি দেখতে পাচ্ছেন।
একটি সাইকেল, সুন্দরভাবে সাজিয়ে রেখেছে।
বাংলাদেশের জাতীয় ফুল শাপলা দেখতে পাচ্ছেন। সুন্দরভাবে ডেকোরেশন করেছে।
দেখুন রাস্তা কত সুন্দর ভাবে লাইটিং রিং দিয়ে সজ্জিত করে রেখেছে। এই রিংয়ের মধ্যে হেঁটে যেতে বেশ ভালোই লেগেছিল।
ভাইকিং বোট দেখতে পাচ্ছেন।খুবই ইনজয় করেছিলাম সকলে এটায় উঠে। যাইহোক আরো অনেক কিছুই ছিল সেখানে। যেহেতু সন্ধ্যা লেগে গিয়েছিল তাই আর বেশি কিছু দেখা হয়নি।
| Photographer | @tangera |
|---|---|
| Device | I phone 15 Pro Max |
বন্ধুরা এটিই ছিল আমার আজকের আয়োজন।আশা করি আপনাদের ভালো লেগেছে।পরবর্তীতে নতুন কিছু নিয়ে হাজির হবো আপনাদের মাঝে।
ধন্যবাদ,

👉 আমাদের discord চ্যানেল এ JOIN করুন :
VOTE @bangla.witness as witness
OR
[
](https://steemitwallet.com/~witnesses

























ইতিমধ্যেই আপনার পোস্টে সিলেটের বেশ কিছু চমৎকার জায়গার দৃশ্য দেখেছি আজকে আবারো নতুন একটি জায়গা সম্পর্কে জানতে পারলাম এবং কিছু ফটোগ্রাফিও দেখলাম সিলেটের ড্রিমল্যান্ড পার্কের ফটোগ্রাফি গুলি দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম আপু।
0.00 SBD,
0.52 STEEM,
0.52 SP
সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬ ডিগ্রি হলে তো ঠান্ডা ভালোই পড়েছে। আর আমরা তো গরমে অস্থির। যাইহোক আপনার ফটোগ্রাফি গুলোর মাধ্যমে সিলেটের ড্রিমল্যান্ড পার্ক দেখে ভীষণ ভালো লাগলো আপু। এতো চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
0.00 SBD,
0.49 STEEM,
0.49 SP
Thank you for sharing on steem! I'm witness fuli, and I've given you a free upvote. If you'd like to support me, please consider voting at https://steemitwallet.com/~witnesses 🌟