
লোভনীয় স্বাদে মজাদার ও পছন্দের চটপটি রেসিপি তৈরি করে আজ আপনাদের সকলের সাথে খুবই সুন্দর ভাবে সকল প্রকার ধাপ দেখিয়ে উপস্থাপন করেছি। চটপটি ও ফুচকা এই দুইটা নাম মুখে নিলেই যেন জিবে জল চলে আসে। মেয়ে হোক কিংবা ছেলে , যুবক কিংবা বৃদ্ধ সকলেই এখন চটপটি অনেক বেশি পছন্দ করে খাই। আমরা সাধারণত চটপটি বাহিরে গেলে সামনে পড়লেই কিনে খাই। বাসায় তৈরি করা হয় খুবই কম। আমি নিজেও অনেক বেশি চটপটি ও ফুচকা খেতে পছন্দ করি। আর তাই নিজের ইচ্ছা শক্তি ও খাওয়ার আগ্রহ থেকে সকল প্রকার আয়োজন একসাথে করে নিজেই বাসায় তৈরি করে নিলাম লোভনীয় স্বাদে পছন্দের মজাদার চটপটি রেসিপি।
চটপটি খাওয়ার মজাই অন্য রকম। বাসায় তৈরি করার উদ্দেশ্য হলো আরো বেশি মজাদার স্বাদ ও সকলে মিলে মন ভরে খাওয়া যাই। চটপটি বাসায় তৈরি করাটা যদিও অনেক বেশি ঝামেলার তবে পছন্দের খাবারের মজাদার স্বাদ গ্রহণ করার জন্য এইটুকু ঝামেলা নেয়া যেতেই পারে। বাসায় চটপটি রেসিপি তৈরি করতে বেশ অনেক গুলো উপকরণ প্রয়োজন হয়েছে যা আমি আমার পোস্টের মাধ্যমে প্রতিটি ধাপে ধাপে দেখিয়ে দিয়েছি।
আজকে আমি আমার এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কি ভাবে বাসায় তৈরি করেছি লোভনীয় স্বাদে পছন্দের চটপটি রেসিপি। চটপটি রেসিপি তৈরি করার প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপ সুন্দর ভাবে একে একে শেয়ার করেছি ও ছবির মধ্যে লিখে দিয়েছি। আপনারা খুব সহজেই আমার পোস্ট দেখে বাসায় এভাবে লোভনীয় স্বাদে পছন্দের চটপটি রেসিপি তৈরি করতে পারেন ও শিখে নিতে পারেন। আশাকরি আপনাদের কাছে আমার আজকের চটপটি রেসিপি তৈরিটি ভালো লাগবে। তাহলে চলুন শুরু করা যাক...........


































আমার আজকের বাসায় তৈরি লোভনীয় স্বাদে পছন্দের চটপটি রেসিপি তৈরিটি কেমন হয়েছে অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন। সবাই ভালো থাকবেন , সুস্থ থাকবেন। সবাইকে অনেক ধন্যবাদ।



আপু আপনার চটপটি দেখে জিভে জল চলে এল।আপনার চটপটি দেখে বোঝা যাচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে।আপনারটা দেখে শিখে নিলাম একদিন বাসায় তৈরি করবো।এমন লোভণীয় একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
জি আপু আপনি ঠিকই বলেছেন চটপটি ফুসকা দেখলেই জিভে জল চলে আসে আসলেই। আপনার চটপটি রেসিপি দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক ভালো হয়েছে খেতে।এমনিতেই চটপটি আমার অনেক পছন্দের আমিও বাসায় প্রায় চটপটি তৈরি করি।অনেকটাই আপনার মতো করেই।খুব সুন্দর হয়েছে আপনার রেসিপি পোস্টটি ।
মাশাআল্লাহ আপু চটপটি দেখে তো জিহ্বা জল চলে আসলো। অনেক ভালো লাগার একটি খাবার। মনে হচ্ছে না যে আপনি বাসায় তৈরি করেছেন। নিশ্চয়ই অনেক মজা হয়েছে আপু। ধাপগুলো অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।যা দেখে যে কেউ চাইলে তৈরি করতে পারবে। আন্তরিক ধন্যবাদ আপু আপনাকে সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য। দোয়া এবং শুভকামনা রইলো।
চটপটি আমার খুবই পছন্দের। আপনি ঠিক বলেছেন আপু চটপটি খাওয়ার মজাই অন্যরকম। আপনি বাসায় আজকে চটপটি তৈরি করেছেন আর আমাদের সাথে এটা তৈরি করার পদ্ধতি খুব সহজ উপস্থাপন করেছেন দেখেই লোভ লেগে যাচ্ছে, খেতে ইচ্ছে করছে ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করা যাবে।
আপু একা একা খেলেন,বেশ কষ্ট পেলুম😜😜।ইশ দেখে আমার খেতে ইচ্ছে করছে,চটপটি বলে কথা।প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ধন্যবাদ
আপু অতি লোভনীয় চটপটি তৈরি দেখে জিভে জল চলে এলো। আমার তো এখনই খেতে ইচ্ছে করছে। আপনার চটপটি তৈরির প্রক্রিয়াগুলো ধাপে ধাপে অতি চমৎকারভাবে উপস্থাপন করেছেন। চটপটি তৈরিতে ধনিয়া পাতার ব্যবহারটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। অতি লোভনীয় একটি রেসিপি পোস্ট উপহার দেয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
চটপটি এমন একটি খাবার যা পছন্দ করে না এমন লোক খুব কমই আছে। এটি একটি মুখরোচক খাবার দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে আর তৈরি করার প্রক্রিয়াটি সুন্দরভাবে ছবি সহ বর্ণনা করেছেন যা আপনার পোস্টটিকে অনেক প্রাণবন্ত করেছে। এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
চটপটি এবং ফুসকা মোটামুটি সবাই অনেক পছন্দ করে । তবে এক্ষেত্রে মেয়েরা ছেলেদের থেকে অনেক বেশি এগিয়ে । তবে আমার অর্ধাঙ্গী ছাড়া । সে নাকি এই বয়েস পর্যন্ত শুধু একদিন খেয়েছে । তবে এবার তার মন জয় করার সুযোগ পেলাম । এমন স্বাদের রেসিপি এবার বাড়িই তৈরি করে তাকে অবাক করে দেব ।
লোভনীয় স্বাদে পছন্দের চটপটি রেসিপি দেখে তো আমার অনেক লোভ হচ্ছে। আমরা চটপটি খেয়ে এসেছিলাম দোকান থেকে কিনে। দেখে খুব লোভ হচ্ছিল অনেকটাই। পুরো রেসিপিটা অনেক সুন্দর ভাবে আমাদের সবার মাঝে উপস্থাপনাও করলেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
আপু রেসিপি দেখে জিভে জল চলে এসেছে। চটপটি রেসিপি আমার খুবই ভালো লাগে। কিছুদিন আগে আমিও চটপটি রেসিপি শেয়ার করেছিলাম। তবে আপনি বাহিরের চটপটি মসলা ব্যবহার করেননি দেখে খুবই ভালো লাগলো। নিজের হাতের তৈরি ঘরোয়া মশলা দিয়ে চটপটি রান্না করেছেন। খুবই লোভনীয় একটি রেসিপি ছিল আপু।