গাজরের লাড্ডু রেসিপি
আসসালামু আলাইকুম,
কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই সুস্থ আছেন।ভালো আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আমি আবারও আপনাদের মাঝে নতুন একটা রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি।আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব গাজরের লাড্ডু রেসিপি।
আজ আমি গাজরের লাড্ডুর যে রেসিপিটি শেয়ার করেছি সেটাতে খুবই কম উপকরণ ব্যবহার করেছি। এতে করে খেতে অনেক মজা হয়েছিল আর খুব তাড়াতাড়ি বানানো যায়।খেয়ে অনেক ভালো বলেছিল। সেই রেসিপিতে আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করছি।এভাবে বানিয়ে বেশ কিছু দিন ফ্রিজেও রাখা যায়। আশা করি রেসিপিটি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
উপকরণ সমূহ
- গাজর
- দুধ
- চিনি
- ঘি
- কিসমিস
- চিনাবাদাম
প্রথমে গাজরগুলো হালকা পিলার দিয়ে উপরে খোসা ছাড়িয়েছি।এরপর গ্রেটার দিয়ে গ্রেট করে নিয়েছি।
এবার কাড়াইয়ে তেল গরম করে তাতে ঘি দিয়ে বাদাম ও কিসমিস গুলো ভেজে নিয়েছি।
ভাজা বাদাম ও কিসমিস গুলো চাকু দিয়ে কেটে নিয়েছি।
এবার বাদাম ভাজা ঘি এর মধ্যে গাজর কুচিগুলো দিয়ে হালকা আঁচে ভেজে নিয়েছি।
এরপর গাজরের মধ্যে বাদাম ও কিসমিস কুচি দিয়ে তাতে চিনি ও দুধ মিশিয়েছি।
এবার সবকিছু ভালোভাবে ভেজে নিয়ে নামিয়ে নিয়েছি।
সবকিছু ঠান্ডা হয়ে এলে হাতের তালুতে নিয়ে গোল গোল শেপ দিয়ে ছোট প্লেটে করে নামিয়ে নিয়েছি।
এই ছিল আমার আজকের আয়োজন। আপনাদের কাছে কেমন লাগলো মন্তব্য করে জানাবেন অবশ্যই। আজকের মতো এখানেই বিদায় নিচ্ছি।ধন্যবাদ সবাইকে।
গাজরের লাড্ডু রেসিপি দেখে অনেক মজাদার মনে হচ্ছে। কিছুদিন আগে আমি গাজরের হালুয়া রেসিপি তৈরি করেছিলাম। আজকে আপনার এই লাড্ডু রেসিপি দেখে তৈরি করার ইচ্ছা জাগলো। আর দেখে খুবই সুস্বাদু মনে হচ্ছে। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
লাড্ডু খেতে আসলে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল ভাইয়া। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
আমাদের এখানে অনেক গাজর চাষ হয় । আপনি দেখছি গাজরের দারুন লাড্ডু রেসিপি করেছেন। আইডিয়াটা দারুন ছিল। আগে কখনো এই ধরনের রেসিপি তৈরি দেখিনি। গাজর খুবই পুষ্টিকর একটি সবজি। যেটা কাঁচা খেতে আমার কাছে ভালই লাগে। আপনার লাড্ডু রেসিপি দেখে ভালো লাগলো। এক সময় এভাবে তৈরি করার চেষ্টা করব।
গাজরের পুষ্টি গুনের কথা চিন্তা করেই লাড্ডু বানিয়েছি।অসংখ্য ধন্যবাদ।
নারকেলের নাড়ুর মতো করে আপনি গাজরের নাড়ু তৈরি করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো। দেখে তো মনে হচ্ছে নাড়ু গুলো খেতে ভীষণ সুস্বাদু হয়েছিল। নাড়ু তৈরির মধ্যে আপনি বাদাম ও কিসমিস ব্যবহার করেছেন। আপনার তৈরি করা রেসিপি আমার কাছে বেশ ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপু।
আমার করা রেসিপি টি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। অনেক ধন্যবাদ।
লাড্ডু খেতে আমি ভীষণ পছন্দ করি। বিশেষ করে নারিকেল এবং গুড় দিয়ে তৈরি লাড্ডু খেতে আমার বেশি ভালো লাগে। গাজরের তৈরি লাড্ডু কখনো সেভাবে খাওয়া হয়নি তবে আপনার তৈরি লাড্ডু দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। লাড্ডু তৈরি ধাপ গুলো খুব সুন্দর করে আমাদের মাঝে আপনি তুলে ধরেছেন ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য।
গাজরের লাড্ডু অনেক মজা লাগে ভাইয়া একদিন খেয়ে দেখবেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি অনেক লোভনীয় রেসিপি শেয়ার করেছেন। আসলে আপু গাজরের হালুয়া অনেক খেয়েছি কিন্তু কখনো লাড্ডু খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপি নিশ্চয়ই অনেক সুস্বাদু হয়েছে। প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ঠিক বলেছেন আপু খেতে আসলেই অনেক বেশি সুস্বাদু হয়েছিল। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
গাজরের লাড্ডু তৈরি তে আপনি একেবারে প্রাথমদিক গুরুত্বপূর্ণ কিছু উপাদন ব্যবহার করেছেন। এই উপাদান গুলো মোটামুটি সহজলভ্য। গাজরের লাড্ডু এইভাবে কখনো তৈরি করা হয়নি। দেখে বেশ লোভনীয় লাগছে। দারুণ তৈরি করেছেন গাজরের লাড্ডু টা আপু। ধন্যবাদ আমাদের সাথে রেসিপি টা শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া বাসায় থাকার সহজ উপকরণ দিয়ে লাড্ডু বানানো যায়। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
গাজরের লাড্ডু রেসিপি দারুন হয়েছে আপু। অল্প উপকরণ দিয়ে সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি করেছেন। আর এই ধরনের খাবারগুলো খেতে সত্যি অনেক ভালো লাগে। অনেক সুন্দর করে রেসিপি তৈরির পদ্ধতি তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
গাজরের লাড্ডু রেসিপি দেখে অনেক মজা তার মনে হচ্ছে। আসলে গাজরের লাড্ডু রেসিপি খেতে অনেক মজার। আমি কিছুদিন আগে তৈরি করেছিলাম।
লাড্ডু খেতে আসলে অনেক মজাদার। অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
গাজর দিয়ে অনেক সুস্বাদু একটি রেসিপি তৈরি করেছেন আপনি। গাজরের লাড্ডু রেসিপি খুবই মজাদার একটি রেসিপি খেতে অনেক বেশি ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
গাজার ও লাড্ডু বাসায় অনেক বানানো হয়। বিশেষ করে লাড্ডু বানানোর পরে অনেকক্ষণ যদি ফ্রিজে রেখে দেয়া হয় এরপরে খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু হয়। ধন্যবাদ আপু আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।