"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল - রাউন্ড #৭২৩ [ তারিখ : ০৩.০৮.২০২৫ ]
গত ০২ মে ২০২৩ থেকে "আমার বাংলা ব্লগের" একটা নতুন ইনিশিয়েটিভ আজকের ফিচারড আর্টিকেল চালু করা হয়েছে। ৭২২ তম রাউন্ড শেষে আজ ৩ আগস্ট ২০২৫, ৭২৩ তম রাউন্ড এর আর্টিকেল পাবলিশ করা হবে। এই উদ্যোগটি এখনও অব্দি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মেই একদম নতুন ও ইউনিক । কি এই "আজকের ফিচারড আর্টিকেল" ? আসুন জেনে নেওয়া যাক ।
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল : আমার বাংলা ব্লগে প্রতিদিন নতুন নতুন আর্টিকেল পাবলিশ করা হয়ে থাকে । অলটাইম এভারেজ ১৭০ জন রাইটার এক্টিভলি আর্টিকেল লিখে চলেছেন প্রতিদিন । এত এত আর্টিকেলের মধ্যে থেকে বেছে নিয়ে প্রত্যহ ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে একটি আর্টিকেলকে আলাদা করে পাবলিশ করা হবে আমাদের কমিউনিটির নতুন একটি একাউন্টে । যেহেতু, হুবহু অন্যদের আর্টিকেল স্টিমিটে আলাদা অন্য আর একটি একাউন্টে পাবলিশ করার নিয়ম নেই তাই আমরা ফিচারড আর্টিকেলের কিছু অংশবিশেষ নিয়ে আলোচনামূলক পোস্ট করবো । সেই সাথে থাকবে সেই সকল ফিচারড আর্টিকেলের রাইটারদের নাম, আর্টিকেলের নাম ও আর্টিকেল পোস্টের লিংক । এডিশনালি আমরা ছোট্ট একটা পিডিএফ পাবলিশ করবো প্রত্যেক মাসের প্রথম রবিবারে । এই পিডিএফ -এ থাকবে বিগত এক মাসের সবগুলি ফিচারড আর্টিকেল ।
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল রাইটার-@nipadas
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল রাইটার-@nipadas
অথর সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পরিচিতিঃ
অথরের নামঃ নিপা দাস। জাতীয়তা: ভারতীয়। বর্তমানে গৃহিণী। কলা বিভাগে স্নাতক পাস করেছেন। সেই সাথে করেছেন মেকআপের কোর্স। তাই তার দুটো পরিচয়, মেকআপ আর্টিস্ট এবং গৃহিণী। উনি একা থাকতে ভালোবাসেন আবার বন্ধু, বান্ধব আত্মীয়, স্বজনের সাথে গল্প করতেও খুব ভালোবাসেন। আবেগ প্রবন হওয়ার কারণে যেকোনো পরিবেশ উপভোগ করেন। অবসর সময়ে ইউটিউবে বিভিন্ন ধরনের রহস্যময় গল্প শুনতে পছন্দ করেন। তার জীবনের আরেকটা শখ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যাওয়া।
এক নজরে তাঁর বিগত সপ্তাহের পোস্টগুলি:

"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল:
পার্শে মাছের ঝোল। ( Publish: 02.08.2025 )
পার্শে মাছ এক কথায় বলা যায় বাঙালিদের অনেক প্রিয় একটি মাছ। আর পার্শে মাছ খেতে কে না ভালোবাসে। আমার কাছে এই মাছটা সবথেকে বেশি ভালো লাগে ভাজা করে খেতে। তবে এটা শুধু আমার কাছে না, প্রায় প্রত্যেক বাঙালির কাছে প্রিয়। এখন হিসেবে পার্শে মাছের তেমন স্বাদ পাওয়া যায় না, কারণ সব চাষের পার্শে মাছ বেশি। তবে এই মাছটা যদি একদম নদীর দেশী হয়, তাহলে দুর্দান্ত লাগে। বলতে গেলে এই স্বাদ যেনো মুখে লেগে থাকার মতো।
পার্শে মাছ সরিষা বাটা বা পার্শের ঝাল রান্না করলে তরকারিতে বেস্ট লাগে। যাইহোক, এই রেসিপিটা দেখে বোঝা যাচ্ছে, অনেক সুন্দর হয়েছে খেতে। তাছাড়া পার্শে মাছের ক্ষেত্রে একটু ঝোল ঝোল করে রান্না করলেও দারুণ লাগে, যেমনটা এই রেসিপির ক্ষেত্রে তৈরী করা হয়েছে। আর এখন বর্ষার সময়ে গরম ভাতের সাথে এই পদটা যেনো একদম একটা মজাদার খাবারে পরিনত হয়। যাইহোক, রেসিপিটা বাঙালিয়ানায় দারুণ ছিল। আর রেসিপিটি তৈরির পদ্ধতি এবং পরিবেশন ভালো ছিল ।
ধন্যবাদ সবাইকে।