লাইফ স্টাইলঃ-অনলাইন থেকে প্রথমবার পিঠা অর্ডার করার অভিজ্ঞতা।

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

সবাইকে শুভ দুপুর,

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় ভাই ও বোনেরা। আশা করি আপনারা সকলেই ভাল আছেন? আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভাল আছি সৃষ্টিকর্তার অসীম রহমতে। আমি @samhunnahar আমি আপনাদের সাথে প্রতিনিয়ত ব্লগ নিয়ে যুক্ত আছি কক্সবাজার থেকে। বন্ধুরা আপনাদের দিনকাল কেমন যাচ্ছে পরিবারের সবাইকে নিয়ে। আশা করি কর্মব্যস্ততার মধ্যে বেশ ভালোই সময় কাটাচ্ছেন। আমিও বেশ ব্যস্ততার মধ্যে সময় কাটাচ্ছি। সেই সাথে চেষ্টা করি পরিবারের সাথে সুন্দর সময় কাটানোর। চেষ্টা করি কমিউনিটিতে সময় দেওয়ার। এছাড়া অন্যান্য কাজকর্ম তো আছে। সবকিছু মিলিয়ে বেশ ভালোই সময় যাচ্ছে বলা যায়। বন্ধুরা আজকে আবার উপস্থিত হয়েছি নতুন একটি ব্লগ নিয়ে। আশা করি আমার আজকের ব্লগ আপনাদের সকলের কাছেই পড়লেই ভালো লাগবে। তাহলে শুরু করা যাক বন্ধুরা—-----

df.jpg

আমি আজকে শেয়ার করব কিছুদিন আগে বাংলা ভাষা চর্চাকারী প্রতিষ্ঠান শব্দায়নের ৪০ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ছিল। সেখানে পিঠা উৎসবের আয়োজন করা হয়েছিল। যদিও পিঠা উৎসবের আয়োজন করা হয়েছিল কিন্তু সব পিঠা গুলো অভিভাবকদের উপরে ছেড়ে দেই। এক অভিভাবক থেকে এক আইটেমের কিংবা দুই আইটেমের পিঠা তৈরি করে নিয়ে যেতে হবে। যাদের দুইজন বাচ্চা আছে তাদের দুই আইটেমের করতে হবে। আবার নিজেদের পছন্দমত করে নেওয়া যাবে এমন সিদ্ধান্ত আমাদেরকে জানিয়ে দিয়েছিল। আমি চিন্তা করছিলাম আসলেই পিঠা বানানো খুবই কষ্টের।

c.jpg

যদিও একজন থেকে ৫০ পিস করে পিঠা নিয়ে যেতে বলছিলেন। তো আমি ভাবছিলাম দুই বা তিন আইটেমের অল্প অল্প করে পিঠা তৈরি করে নিয়ে যাব। সেই চিন্তা করে আমি বাসায় কিছু পিঠা তৈরি করব। আবার অনলাইন থেকে কিছু পিঠা অর্ডার দেবো সেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। যখন আমাদের এক পরিচিত আপু আছে তাকে নক দিলাম পিঠা অর্ডার করার জন্য। তখন উনি সাথে সাথে আমার সাথে যোগাযোগ করল। আমাদের কক্সবাজারে বেশ অনেক গুলো অনলাইন পেইজ রয়েছে খাবারের। যেগুলো থেকে নিজের পছন্দমত খাবার গুলো অর্ডার করে নেওয়া যায়। যদিও একদম ঘরোয়া পদ্ধতিতে। সত্যি এতই জনপ্রিয়তা পেয়েছে অনলাইন পেইজ গুলো।

d .jpg

এখনকার মানুষ সহজেই কোন অনুষ্ঠানের জন্য যে কোন খাবার ঘরে তৈরি না করে অনলাইন থেকে অর্ডার করে নেওয়ার চেষ্টা করেন। যাদের হাতে সময় থাকেনা। আসলে আমি যতটুকু বুঝতে পেরেছি পিঠা তৈরি করা খুবই ঝামেলার। প্রথমে আমি দুই আইটেম পিঠা অর্ডার করে দিয়েছিলাম। যে পিঠা অর্ডার করেছিলাম আমাদের এখানকার চট্টগ্রামের জন্য খুবই বিখ্যাত একটি পিঠা। যে পিঠার নাম হচ্ছে ধুপপাইস পিঠা। অবশ্যই অনেকেই চিনে থাকবেন। তবে এক এক এলাকায় এক এক নামের পরিচিত। একেক অঞ্চলে একেক নামের পিঠা নাম রয়েছে। আমরা এখানে ধুপ্পাইস নামে চিনি। তাছাড়া ও আরেকটি পিঠার নাম যেটা হচ্ছে ম্যারা পিঠা। যদিও লোকাল ভাষায় আমরা ছাইন্না পিঠা নামে চিনি। যেটা আমাদের আঞ্চলিক ভাষায় ছাইন্না পিঠা বলে থাকি। আমি এই দুই রকমের পিঠার অর্ডার করেছিলাম।

a .jpg

ধুপপাইস পিঠা প্রতি পিস এর দাম রাখছিল ৩০ টাকা করে। আমি একটু দাম কমায় রাখতে বলার কারণে উনি ২৫ টাকা করে রাখবেন বলছিলেন। আমি বলেছিলাম ২৫ টাকা না আমি ২০ টাকা করে দেবো। আপু রাজি হয়ে গেল ২০ টাকা করে দেওয়ার জন্য। ধুপপাইস পিঠা ২০ পিস। আর ম্যারা পিঠা অর্ডার করেছিলাম ২০ পিস। ম্যারা পিঠা প্রতি পিস ১০ টাকা করে। তো বন্ধুরা বাকি কিছু পিঠা ঘরে তৈরি করে নিয়েছিলাম। যেগুলো আমি ময়দা দিয়ে বিনি পিঠা তৈরি করে নিয়েছিলাম। সবকিছু মিলিয়েই আমি প্রায় ৫০-৬০ পিসি এর মতো নিয়ে গেছিলাম।

b.jpg

আমার কাছে একটি বিষয় খুব বেশি আশ্চর্য মনে হয়েছে। সেটা হচ্ছে আপু তো সঠিক সময় আমাকে পিঠা পার্সেল করে দিয়েছেন। পিঠা আমাকে বাসায় গেটে দিয়ে যায় তারপর আমিও টাকাগুলো তাকে পেমেন্ট করে দিয়ে চলে আসি। হোম ডেলিভারি চার্জ রাখছিলেন ৮০ টাকা। বাসায় এসে আমি পিঠা গুলো দেখছিলাম আসলে পিঠা খুব সুন্দর ছিল। খেতেও খুবই সুস্বাদু ছিল। তবে একটা বিষয় খুব বেশি অবাক করেছে। সেটা হচ্ছে উনারা যে বিজনেস করেন উনাদের অনেক বেশি টিপস থাকে। কাস্টমার ধরে রাখার জন্য তারা না বলে না। ওই যে বলছিলাম আমি ৩০ টাকার পিঠাকে ২০ টাকা করে দেওয়ার জন্য।

e.jpg

আসলে উনি না বলে নাই কাস্টমার ছেড়ে দেয় নাই আর কি। আমি পিঠা গুলো খুলে দেখলাম ছোট করে দিয়েছে সাইজে। পিঠা গুলোর সাইজ এত ছোট করে দিয়েছে সত্যি দেখেই অবাক না হয়ে পারলাম না। কারণ এই পিঠা মূলত সাইজে আরো বড় হওয়ার কথা। উনি না বললেই পারতো সরাসরি। কিন্তু ২০ টাকার পিঠা এত সাইজে ছোট করে দিল মেজাজটা একদম খারাপ হয়ে গেছিল আমার। যাক ওনাকে আর কিছু বলি নাই কিন্তু পিঠা গুলো খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। দেখতেই অনেক ভালো দেখাচ্ছিল পিঠা। আসলে এখন জিনিসপত্রের সব দাম অনেক বাড়। তাছাড়া ওনারা যে বাড়তি টাকা নেবে সেটা স্বাভাবিক।

h.jpg

উনি না বলে আমাকে এই পিঠা সাইজে ছোট করে দিয়ে নিজের কাজটা সেরে নিল। অবশেষে আমি ঘরের তৈরি করা পিঠা এবং অনলাইন থেকে অর্ডার করা পিঠা সব মিলিয়ে আমি ৫০-৬০ এর মত পিঠা নিয়ে চলে যায়। তো আমি অবশ্যই আপনাদেরকে পিঠা উৎসবের কাটানো মুহূর্ত গুলো পরে শেয়ার করব। অনেক সুন্দর একটি সময় কাটিয়েছি সবাই মিলে। বেশ ভালোই লেগেছিল। প্রায় ৪০ আইটেমের পিঠা উৎসবে আনছিলেন অভিভাবক করা। ৪০ আইটেমের পিঠার মধ্যে ৩,৬০৫টি পিঠা হয়েছিল।

g.jpg

অবাক করার মতো একটি উৎসব হয়েছিল সেদিন। আমরা সবাই সবার পিঠা গুলো খাওয়া দাওয়া করেছিলাম। অনেক সুন্দর একটি সময় কাটিয়েছিলাম। অবশ্যই পরে আমি আপনাদেরকে সেই মুহূর্তগুলো শেয়ার করব। আজকে এখানে সমাপ্তি করছি বন্ধুরা সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

8DAuGnTQCLptHK3w4xbU3SMDsfFVWre2qvkWUixoMRzeeZoCuh45w2th51sZxD9m4AHXDbDbD7JGWe3gRWQNaZipS3P1MH2KAaqanaf5DUhvHCc3V1FJvDr4cvMYfB2M2Sdh6yqjU5MspgYd7CawGzHKz3TJSmUa5b5zmmxhgdL.png

ডিভাইসের নামWiko,T3
মডেলW-V770
Locationকক্সবাজার
ফটোগ্রাফার@samhunnahar
ক্যাটাগরিলাইফ স্টাইল


সবাইকে অনেক ধন্যবাদ সময় দিয়ে আমার ব্লগটি ভিজিট করার জন্য।

268712224_305654151337735_1271309276897107472_n.png

🥀আল্লাহ হাফেজ সবাইকে🥀


আমার পরিচয়
আমি সামশুন নাহার হিরা। আমার ইউজার আইডি @samhunnahar। আমি আমার বাংলা ব্লগে কাজ করছি বাংলাদেশের কক্সবাজার থেকে। আমি বাংলা ভাষায় লিখতে-পড়তে অনেক ভালবাসি। রান্না করতে আমি অনেক পছন্দ করি। তাছাড়া সময় পেলে ভ্রমণ করি আর প্রকৃতিকে অনুভব করি। ফটোগ্রাফি করতে আমার ভীষণ ভাল লাগে। আমি মাঝে মাঝে মনের আবেগ দিয়ে কবিতা লেখার চেষ্টা করি। আমার প্রিয় শখের মধ্যে তো গান গাওয়া অন্যতম। আমার মনের ভাব বাংলায় প্রাকাশ করতে পেরে অনেক আনন্দিত। তার জন্য আমার প্রাণের/ভালবাসার কমিউনিটি "আমার বাংলা ব্লগ"কে অনেক ভালবাসি।

D5zH9SyxCKd9GJ4T6rkBdeqZw1coQAaQyCUzUF4FozBvW7DiLvzq9baKkST8T1mkhiizFXSFVv2PXDydTeMWpnYK2gToiY733FT9uwSdBSXWz7RnGmzsa8Pr9pGoyYaQFsuS3p.png

24QmLBi2hi5sxeF4rfhXesN4Z3rEWTikWPFADtR6zyMx1Ehur2Z3EsVgTD2AcTmkokXePYxgzpSqwnBNBj3ZteFgQGBvoV1Gau6PdZ2iRjGoCbkshRWuRQSfGSpuzhGGAeLA4Vf5U1Hc8iJwwxD89QHRxVn1je1P4CmpDJ3i8T6K3VVLivshpofZcmEc1F66yhadmSAKB5S67TB9CT5ts8F67pFjTnJQ9RnA2Qqq1Qc1.gif

Sort:  
 2 years ago 

৫০ পিস পিঠা যেহেতু নিয়ে যেতে বলেছে তাই অনলাইন থেকে অর্ডার করাই ভালো হয়েছে। আজকাল সবকিছুই অনলাইনে কিনতে পাওয়া যায়। আর ২০ টাকার পিঠা দেখে এখন মনে হয় না যে ২০ টাকা দিয়ে কি কিনে খেলাম। পিঠার সাইজ ছোট হলে অনেক রাগ উঠে। তবে পিঠাগুলো দেখতে কিন্তু বেশ লোভনীয় লাগছে। পিঠা উৎসবে গেলে অনেক মজার মজার পিঠা দেখা যায়। ভালো লাগলো আপনার পোস্ট দেখে।

 last year 

ইদানিং দাম অনেক বেড়ে গেছে আপু। ঠিক বলছেন আসলে ২০ টাকার দামের পিঠাই হয় না। সেজন্য ছোট করে দিয়েছিল সাইজে।

 2 years ago 

অনলাইনে পিঠা কেনার অভিজ্ঞতা পড়ে আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। অনলাইন থেকে কখনো পিঠা অর্ডার করা হয়নি। তবে আপনি দামাদামি করে টাকা কমিয়ে নিলে কি হবে উনারা পিটার সাইজও ওরকম ছোট করে দিয়েছে। বিষয়টি পড়ে বেশ হাসি পেয়েছে। মজার ছিল যাই হোক পিঠা গুলো খেতে বেশ মজার ছিল সেটি অনেক। আপনার পিঠা অর্ডার করার অভিজ্ঞতা পড়ে ভালো লাগলো ।ধন্যবাদ আপনাকে।

 last year 

অনেকেই করে দেখছি আপু আমাদের এখানে। তবে আমার কাছেই এই প্রথম অভিজ্ঞতা।

 2 years ago 

আরে বাহ পিঠার অনলাইনে ওয়াও দারুন দারূন ৷ তবে পিঠের সাইজ গুলো আমার কাছেও ছোট মনে হয় ৷ তবে কিছু করার নেই বর্তমান সময়ে সবকিছু এরকম ৷
তবে আমার কাছে পিঠের নাম গুলো অনেক ভালো লেগেছে ৷ ম্যারা পিঠা ধুপপাইস পিঠা৷

যা হোক অনলাইন পিঠা অর্ডার সেই সাথে ফটোগ্রাফি খাওয়ার স্বাদ সব শেয়ার করছেন ৷কিন্তু আমরা তো খেতে পারলাম না শুধু দেখলাম ৷ হিহিহিহি

 last year 

সেই রকম মজা হয়েছিল ভাইয়া খেতে। যদিও সাইজের ছোট করে দিয়েছিল খেতে কিন্তু সুস্বাদু ছিল।

 2 years ago 

আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন অনলাইন থেকে প্রথম বার পিঠা অর্ডার করার অভিজ্ঞতা। আপনার পোস্টটি দেখে পিঠাগুলো খেতে ইচ্ছে করছে। আসলে আপু আজ কাল সব কাজে অনেক ভেজাল বা ফাঁকি দেয়া যাকে বলে। কারণ আপনি বিশ টাকার যে পিঠাটি ক্রয় করেছিলেন সেটির সত্যির সাইজে অনেক ছোট যা দেখে আপনার প্রথমে মেজাজ গরম হয়ে গিয়েছিল। কি আর করার পরে জানতে পারলাম অনেক সাধ ছিল যে কারণে সেটা আর কিছু মনে হয়নি। ধন্যবাদ আপনাকে পিঠা অর্ডারের এ প্রসেসটি খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 last year 

একদম ভাইয়া ৩০ টাকার দামের পিঠা যখন আমি ২০ টাকা দামের চেয়েছি উনি না বলে নাই। যেহেতু পিঠা গুলো দেখে বুঝতে পেরেছি উনি সাইজে ছোট করে দিয়েছে হা হা হা।

 2 years ago 

আর যাই বলেন আপু আমি কোনদিন অনলাইন থেকে খাবার কিনে খাব না। আর মাংস জাতীয় কোন রেসিপি হোটেল থেকে খাব না। অনুভূতিটা দারুন ছিল বেশ অনেক কিছুই জানতে পারলাম তবে যখনই যেটাই কিনে খান না কেন অবশ্যই ভেজাল মুক্ত কেনা একটু যাচাই-বাছাই করার চেষ্টা করবেন।

 last year 

একদম ঘরোয়া পদ্ধতিতে তৈরি করেন উনারা। আমাদের পরিচিত লোকজন তাই অর্ডার করেছিলাম।

 2 years ago 

পিঠা দেখেই তো লোভ লেগে গেল আপু। কত সহজ হয়েছে আপনাদের জীবনযাত্রা! পিঠা তৈরির কোনো প্যারা নেই, সোজা অনলাইন থেকে পেয়ে গেলেন 😁। আমার কিন্তু ধুপ্পাইস আর ম্যারা পিঠা দুটো খেতেই ভালো লাগে 🌼

 last year 

একদম সহজ ভাইয়া পিঠা খেতে ইচ্ছে করলে অনলাইন থেকে অর্ডার দেওয়া যায় হা হা হা।

 last year 

আসলে আমারও প্রথম থেকেই সন্দেহ হচ্ছিল, আপনি যে ৩০ টাকার পিঠার দাম কমিয়ে কুড়ি টাকায় আনলেন, সেই জন্য পিঠার সাইজ ছোট করে না দেয় বা এমন কোন ইনগ্রেডিয়েন্ট কমিয়ে না দেয় যার জন্য টাকা কম নিচ্ছে। তবে পরবর্তীতে বুঝতে পারলাম যে, হ্যাঁ সেটাই করেছে। সাইজ অনেকটাই ছোট করে দিয়েছে পিঠার। আসলে আপু আপনি এখানে যে পিঠাগুলোর নাম বললেন তার একটার নামও আমি কখনো আগে শুনিনি। তবে আপনার টোটাল যে খরচ হয়েছে দেখলাম, সেই টাকা খরচ করলে বাড়িতে এর থেকে আরও অনেক বেশি পিঠা তৈরি করতে পারতেন। যদিও আপনি বললেন যে, পিঠা তৈরি করা অনেক ঝামেলা আর এই কথা আমি নিজেও মানি। তবে আপু সবাই মিলে উৎসবে খুব সুন্দর সময় কাটিয়েছেন এটাই অনেক।

 last year 

একদম ভাইয়া পরবর্তীতে বুঝতে পেরেছি আসলে অনলাইন থেকে অর্ডার না করেই নিজে তৈরি করলেই ভালো হতো। কিন্তু খুবই পরিশ্রম হতো আমার কাছে তাই আমি অনলাইন থেকে অর্ডার করেছি। কারণ এই পিঠাগুলো তৈরি করতে যথেষ্ট পরিমাণ পরিশ্রম করতে হয়।

 last year 

টাকা বাঁচাতে চাইলে তো একটু পরিশ্রম করতেই হবে আপু।

 last year 

অনলাইন থেকে পিঠা কেনার অভিজ্ঞতা পড়ে বেশ ভালো লাগলো। পিঠাগুলো দেখে সত্যিই অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে আপু। সত্যি এখন কষ্ট করে কোন কিছুই যেন বানাতে ইচ্ছা করে না বেশ ভালো করেছেন কিছু পিঠা বাসায় বানিয়েছেন এবং কিছু অর্ডার করেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু পিঠা কেনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য।

 last year 

আপনার কথা ঠিক আছে আপু সবকিছু এখন অনেক সহজ হয়ে গেছে। কিন্তু বিষয়টা হচ্ছে অনেক পরিমাণ টাকা নিয়ে ফেলে।