হিলিয়াম রেস্টুরেন্টে কাটানো মুহূর্ত।
সেদিন যখন বগুড়া বিআরটিএ অফিসে গিয়েছিলাম গাড়ির ড্রাইভিং লাইসেন্স ও রেজিস্ট্রেশনের কাজের জন্য , তখন দুপুর বেলার দিকে প্রচন্ড ক্ষুধার্ত হয়ে গিয়েছিলাম , অবশেষে কাজ শেষ করে দুপুরের খাবার খাওয়ার জন্য গিয়েছিলাম হিলিয়াম রেস্টুরেন্টে ।
মূলত রেস্টুরেন্টটি বগুড়া শহরের জলেশ্বরীতলায় অবস্থিত। যেহেতু দীর্ঘদিন চাইনিজ খাবার খাওয়া হয়নি , এজন্যই মূলত যাওয়া হয়েছিল রেস্টুরেন্টটিতে।
ভিডিও লিংক
রেস্টুরেন্টের ভিতরটা একদম আধুনিক ডেকোরেশনে সুসজ্জিত এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। তাছাড়া যারা ছবি তুলতে পছন্দ করে তাদের জন্য আছে বিভিন্ন ফটো বুথ।
এছাড়াও রেস্টুরেন্টেটির সবথেকে আকর্ষণীয় দিক হচ্ছে , তারা রেস্টুরেন্টের ভিতরেই অস্থায়ী পাঠাগার করেছে , যা আমার মতো বই প্রেমীদের জন্য খুবই আনন্দের বিষয়।
যেহেতু এই রকম রেস্টুরেন্টে খাবার অর্ডার করার পরে, খাবার টেবিলে আসতে অনেকটা সময় লাগে, তাই সেই সময়টা আমি অনায়াসেই বই পড়ে কাটিয়েছিলাম, তাদের বইয়ের কালেকশনগুলোও বেশ ভালো ছিল, দেশী-বিদেশী লেখকদের বেশ ভালোই বই ছিল সেখানে।
তাছাড়াও, রেস্টুরেন্টেটির জুস কর্নার ও ওপেন কিচেন এবং স্টাফদের হাইজিন মেইনটেইন করার বিষয়টি, আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছিল।
অবশেষে বই পড়ার ফাঁকে, রেস্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে সেখানকার ভিডিও ধারণ করার চেষ্টা করেছিলাম, যা এখন আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব, আশা করি ভালো লাগবে।
সত্যি কথা বলতে গেলে কি, রেস্টুরেন্টটির খাবার-পরিবেশ এবং আতিথেয়তা আমার কাছে সবদিক থেকে বেশ ভালো লেগেছে এবং সময়টাও বেশ দারুণ কেটেছিল আমার।
ডিসকর্ড লিংক
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |

VOTE @bangla.witness as witness

OR
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.