বিষয়টা বেশ জটিলতা সম্পন্ন।
সমসাময়িক সময়ে স্থানীয় এলাকার একটা ঘটনা আমাকে বেশ ভাবিয়েছে এবং মানসিকভাবে অনেকটা ব্যথিত করেছে। শুধু একটা কথাই বারবার চিন্তা করছি, মানুষ কতটা পরিমাণ নিচে নামলে এ ধরনের জঘন্য কাজের সঙ্গে যুক্ত হয়।
বিষয়টা পরিষ্কার করার চেষ্টা করছি, মূলত আমার পার্শ্ববর্তী কয়েক বাড়ি পরেই মধ্যবয়স্ক এক সরকারি চাকরিজীবী ভদ্রলোক বসবাস করে এবং ভীষণ স্বাভাবিক জীবনযাপনে সে অভ্যস্ত।
তবে সমসাময়িক সময়ে, সোশ্যাল মিডিয়াতে তার কিছু আপত্তিকর ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে এবং সেই ভিডিওগুলো আত্মীয়-স্বজন কিংবা বন্ধুদের কাছে ক্রমাগত ছড়িয়ে যাচ্ছে।
যদিও ভদ্রলোক থানা পুলিশের সহযোগিতা নিয়েছে, তারপরেও কিছু বিষয় আমাকে বেশ ভাবিয়েছে, কেননা যে ভিডিওগুলো দেখা যাচ্ছে সেগুলোতে সে স্বেচ্ছায় যুক্ত ছিল এবং অপর পক্ষ থেকে যে স্ক্রিন রেকর্ডিং হয়েছে, সেটা সে কোনভাবেই বুঝতে পারেনি।
মানলাম তাকে ব্ল্যাকমেইল করা হচ্ছে, তবে কেন সে এই প্রতারণার ফাঁদে পা দিল কিংবা জেনে শুনে এই ধরনের অসামাজিক কাজের সঙ্গে কেনইবা যুক্ত হলো।
মানলাম তার সঙ্গে যেটা হয়েছে সেটা অন্যায়, তবে সে যেটা করেছে সেটা কি যৌক্তিক! আজকাল আর কাকেই ভদ্র বলবেন, বলেন ? এই ইন্টারনেটের যুগে মুঠোফোন মারফতে সোশ্যাল মিডিয়াতে কে কোন জায়গায় কোন সম্পর্কে আটকে যাচ্ছে তা বলা মুশকিল ।
আর প্রতারণার শিকার হলেই, বলে হানিট্র্যাপে পড়েছি। কি একটা অবস্থা। তাছাড়া এটাও সত্য, এখান এ ধরনের ঘটনাকে কেন্দ্র করে, প্রচুর অর্থনৈতিক বাণিজ্য হয়। যা আরও জঘন্য অবস্থা।
ডিসকর্ড লিংক
https://discord.gg/VtARrTn6ht
| 250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
